কাশ্মীর ইস্যুতে ইউরোপের বুকে জোরদার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। উল্লেখ্য, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট ৩৭০ ধারা তুলে নেয় কেন্দ্র। তুলে নেওয়া হয় কাশ্মীরের স্পেশ্যাল স্টেটাস। এরপর থেকেই ওই দিনকে কাশ্মীরের ‘শোষণ’ এর দিন হিসাবে পালন করে পাকিস্তান। এদিকে, এই ইস্যুকে সঙ্গে নিয়ে ইউরোপের বুকে নতুন করে প্রচার পর্ব এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ইসলামাবাদ।
এক কূটনৈতিক লেনদেনের হিসাব কষে, ইসলামাবাদ সদ্য কাশ্মীর ইস্যুতে নিয়ে সোচ্চার হয়েছে। সুইডেনের রাজনীতিকদের কাছে কাশ্মীর ইস্যুতে সুর চড়ানোর দাবি জানিয়েছে পাকিস্তান। তার বদলে সেদেশের ন্যাটোয় অন্তর্ভূক্তি ইস্যুকে তুরস্কের সঙ্গে আলোচনার পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ছকে এগোচ্ছে ইসলামাবাদ। এই অদলবদলের কূটনীতিতে পাকিস্তান চাইছে ইউরোপের দেশগুলি যেন কাশ্মীর ইস্যুতে ইসলামাবাদের সুরে সুর মিলিয়ে সোচ্চার হয়। নীতীশের রাজনৈতিক পক্ষবদল কীভাবে এগিয়েছে জেডিইউ ক্যাম্প?
উল্লেখ্য, কাশ্মীর ইস্যুকে সামনে রেখে পাকিস্তান চাইছে এই প্রেক্ষাপটে বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক রূপ দিতে। তার জন্য তারা হাতিয়ার করেছে সুইডেনের রাজনীতিকদের। গত মাসেই তুরস্ক জানিয়েছিল সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ন্যাটোর সদস্যপদ আটকে দেবে, যদি না দুই দেশ সন্ত্রাসবিরোধী ইস্যুতে পদক্ষেপ করে। উল্লেখ্য, তুরস্কের সঙ্গে খুবই ভাল সম্পর্ক পাকিস্তানের। আর সেই ফ্যাক্টরই এখন কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের কাছে হাতিয়ার।