স্কুলে নতুন শিক্ষাবর্ষে অনলাইন পড়াশোনা চালু হলেও সমস্যা দেখা দিয়েছে পাঠ্যবইয়ের অভাব। এবার সমস্যা সমাধানেো উদ্যোগী হল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।
মন্ত্রকের এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারে হয়তো একটি স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপই সম্বল। কোথাও আবার ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা রয়েছে। এই কারণে নতুন শিক্ষাবর্ষের প্রেক্ষিতে পড়ুয়াদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছে দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে মন্ত্রক।’
তিনি জানিয়েছেন, লকডাউন উঠে গেলে বা শিথিল হলে স্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি হলে ছাত্রছাত্রীদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছে দিতে অসুবিধা হবে না। অন্যথায়, পড়ুয়াদের বাড়িতে বই পৌঁছে দেওয়া নিয়েও ভাবছে মন্ত্রক। প্রশ্ন উঠছে, পাঠ্যবইকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের তালিকায় ফেলা যায় কি না, তাই নিয়ে। সমস্ত রকম বিষয় নিয়ে আলোচনার পরে সিদ্ধান্ত নেবে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক, জানিয়েছেন ওই আধিকারিক।
তিনি জানিয়েছেন, এই সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে পাঠ্য বিষয় সংক্রান্ত একটি ওয়েব পোর্টাল খোলার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। ওই পোর্টালে প্রথম শ্রেণি থেকে স্নাতক স্তর পর্যন্ত পাঠ্যসামগ্রী পাওয়া যাবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে বিকল্প অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করার ঘোষণা করেছে NCERT। লকডাউনে পড়ুয়াদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুবিধা করতেই এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে।
স্কুলে নতুন শিক্ষাবর্ষে অনলাইন পড়াশোনা চালু হলেও সমস্যা দেখা দিয়েছে পাঠ্যবইয়ের অভাব। এবার সমস্যা সমাধানেো উদ্যোগী হল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।
মন্ত্রকের এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারে হয়তো একটি স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপই সম্বল। কোথাও আবার ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা রয়েছে। এই কারণে নতুন শিক্ষাবর্ষের প্রেক্ষিতে পড়ুয়াদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছে দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে মন্ত্রক।’
তিনি জানিয়েছেন, লকডাউন উঠে গেলে বা শিথিল হলে স্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি হলে ছাত্রছাত্রীদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছে দিতে অসুবিধা হবে না। অন্যথায়, পড়ুয়াদের বাড়িতে বই পৌঁছে দেওয়া নিয়েও ভাবছে মন্ত্রক। প্রশ্ন উঠছে, পাঠ্যবইকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের তালিকায় ফেলা যায় কি না, তাই নিয়ে। সমস্ত রকম বিষয় নিয়ে আলোচনার পরে সিদ্ধান্ত নেবে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক, জানিয়েছেন ওই আধিকারিক।
তিনি জানিয়েছেন, এই সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে পাঠ্য বিষয় সংক্রান্ত একটি ওয়েব পোর্টাল খোলার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। ওই পোর্টালে প্রথম শ্রেণি থেকে স্নাতক স্তর পর্যন্ত পাঠ্যসামগ্রী পাওয়া যাবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে বিকল্প অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করার ঘোষণা করেছে NCERT। লকডাউনে পড়ুয়াদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুবিধা করতেই এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে।