গত কোভিড স্রোতগুলিতে যে প্যাটার্নে সংক্রমণ বেড়েছিল সেই প্যাটার্ন মেনে চলে এই উদ্বেগের কথা প্রকাশ করেছে এক সরকারি সূত্র। সরকারি সূত্রের মতে, ‘এর আগে দেখাগিয়েছে পূর্ব এশিয়াকে কোভিড আক্রমণ করার ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর ভারতে তার দাপট বেড়েছিল। এটাই ছিল ট্রেন্ড।’
1/6ফের একবার কোভিড নিয়ে উদ্বেগের ভাঁজ চওড়া হচ্ছে কপালে। এক সাম্প্রতিক রিপোর্ট বলছে, জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ভারতে হু হু করে বেড়ে যেতে পারে কোভিড। ফলে আগামী ৪০ দিন কেমন কাটে, সেদিকে কড়া নজরদারি প্রয়োজন। ইতিমধ্য়েই শেষ ৩ দিন মায়ানগরী মুম্বইতে ৩২ শতাংশ কোভিড কেস বেড়ে গিয়েছে। ফলে সতর্কতা জরুরি।
2/6গত কোভিড স্রোতগুলিতে যে প্যাটার্নে সংক্রমণ বেড়েছিল সেই প্যাটার্ন মেনে চলে এই উদ্বেগের কথা প্রকাশ করেছে এক সরকারি সূত্র। সরকারি সূত্রের মতে, ‘এর আগে দেখাগিয়েছে পূর্ব এশিয়াকে কোভিড আক্রমণ করার ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর ভারতে তার দাপট বেড়েছিল। এটাই ছিল ট্রেন্ড।’ ফাইল ছবি: পিটিআই
3/6যদিও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সূত্র বলছে, কোভিডের গুরুতর প্রভাব এখন কম। যদি এবার কোভিডের হানা বাড়তেও থাকে, তাহলেও তা মৃত্যুর সংখ্যা বা হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা কোভিডের দ্বিতীয় স্রোতের মতো হবে না। উল্লেখ্য, চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশে যেভাবে কোভিড বাড়তে শুরু করেছে, তাতে ভারত সরকার ইতিমধ্যেই কোভিড ঘিরে সতর্কতা জারি করেছে। (Photo: PTI)
4/6এদিকে, কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশেষ আলোচনায় বসেছেন। গোটা দেশের কোভিড সংক্রান্ত প্রস্তুতি নিয়ে তাঁরা আলোচনা করেছেন। সংশ্লিষ্ট মহলকেও করেছেন সতর্ক।
5/6মূলত কোভিডের যে সাব ভ্যারিয়েন্ট এই গোটা পর্বের জন্য মূলত দায়ী তা হল, ওমিক্রন বিএফ সেভেন। সরকারি সূত্রের দাবি, এই বিএফ সেভেন হু হু করে ছড়িয়ে পড়ছে। একজন আক্রান্ত থেকে ১৬ জন আক্রমণের শিকার হয়ে যাচ্ছেন। ফলে এই বিএফ সেভেন ঘিরে রয়েছে বেশ কিছুটা আতঙ্ক।
6/6এই পরিস্থিতিতে দেশের দুটি কোভিড ভ্যাকসিন নির্মাণকারী সংস্থাই তাদের ২৫০ মিলিয়ন কোভিড ভ্যাকসিন ডোজ নিয়ে প্রস্তুত। অপেক্ষা সরকারি ছাড়পত্রের। সব মিলিয়ে আগামী ৪০ দিনের কোভিড পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখছে ভারত সরকার।