কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, পশুপালন ও ডেয়ারি অধিদপ্তর দুগ্ধ খাতে আর্থিকভাবে দুর্বল গোপালকদের সহায়তা করার জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের সূচনা করেছে। আর তারই ফল মিলছে হাতেনাতে।
1/5বিশ্বের সর্বোচ্চ দুধ উৎপাদনকারী দেশ ভারত। গোটা বিশ্বের প্রতি ৪ গ্লাস দুধের মধ্যে ১ গ্লাস ভারতের। বিশ্বব্যাপী দুধ উৎপাদনের ২৪%-ই ভারতের। এমনই অভিনব তথ্য দিলেন কেন্দ্রীয় মৎস্য, পশুপালন ও ডেয়ারি মন্ত্রী পরশোত্তম রুপালা। ভারতের অর্থনীতিতে দুধের প্রভাব কতটা, তা এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট। ফাইল ছবি: পিটিআই (PTI)
2/5তিনি আরও জানান, ভারতে দুধের উৎপাদন গত আট বছরে ৫১% বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাত্, ২০১৪-১৫ সালে, মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার সময় থেকে ২০২১-২২ সাল পর্যন্ত দ্রুত হারে বেড়েছে দুধ উত্পাদন। ২০২১-২২ সালে মোট ২২ কোটি টন দুধ উত্পাদিত হয়েছে ভারতে। ফাইল ছবি: ফ্রিপিক (PTI)
3/5কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, পশুপালন ও ডেয়ারি অধিদপ্তর দুগ্ধ খাতে আর্থিকভাবে দুর্বল গোপালকদের সহায়তা করার জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের সূচনা করেছে। আর তারই ফল মিলছে হাতেনাতে। ফাইল ছবি: এএনআই (PTI)
4/5দুধের গুণগত মানের উন্নয়নের জন্য জাতীয় কর্মসূচী গ্রহণ করেছে কেন্দ্র। ২০১৪ সালে ন্যাশানাল প্রোগ্রাম ফর ডেয়ারি ডেভেলপমেন্টের(NPDD) সূচনা করা হয়। এর মাধ্যমে উত্পাদিত দুধ সংগ্রহের সঠিক পন্থা, দুধের প্রক্রিয়াকরণ, মূল্য সংযোজন এবং বিপণনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলিতে জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পশুখাদ্যের সরবরাহ সুনিশ্চিত করার বিষয়েও জোর দেওয়া হয়েছে। ফাইল ছবি: আনস্প্ল্যাশ (PTI)
5/5 তাছাড়া গোপালনের বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক দিকও রয়েছে। সেগুলির মাধ্যমে আরও বেশি দুধ উত্পাদন করা সম্ভব। ইন্টারনেট, পশুপালন ও ডেয়ারি অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ ইত্যাদির কারণে এখন গোপালকরা আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন। ফাইল ছবি: পেক্সেলস (PTI)