ভারতে কোভিডে মৃত্যুর সংখ্য়া নিয়ে সরকারি পরিসংখ্যানে যা উঠে এসেছে তার থেকে ৪.৭ মিলিয়ন বেশি মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। বিষয়টি নিয়ে চুপ করে থাকেনি দিল্লি। পাল্টা ভারত এই পরিসংখ্যানের গণনা পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। প্রশ্ন তুলেছে, সেই মডেল নিয়ে যার নিরিখে এই পরিসংখ্যান সামনে আনা হয়েছে।
কার্য হু-এর রিপোর্ট নিয়ে ঘোর আপত্তি তুলে দিল্লির নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। হু-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ৪.৭ মিলিয়ন মৃত্যুর সংখ্যা 'বাড়তি' হিসাবে উঠে এসেছে। যা ভারতের সরকারি পরিুসংখ্যানের থেকে কয়েকগুণ বেশি। এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলে পাল্টা দিল্লি প্রশ্ন তুলেছে গাণিতিক মডেল নিয়ে, 'যা বলছে যে ব্যবহৃত মডেলগুলির বৈধতা এবং দৃঢ়তা এবং তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি প্রশ্নবিদ্ধ।' যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই পরিসংখ্যান উঠে এসেছে তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। দিল্লি বলছে, ভারতের নিরিখে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে না দেখেই এই পরিসংখ্য়ান তুলে ধরা হয়েছে। ভারতে কোভিডের আসল মৃত্যু সংখ্য়া কত? হু-এর পরিসংখ্যানে তুমুল চাঞ্চল্য
ভারত বলছে, ভারতে মৃত্যুর বাড়তি সংখ্যা প্রজেকশনের ক্ষেত্রে যাতে গাণিতিক মডেল ব্যবহার করা না হয়। ভারতের আসল তথ্য পরিসংখ্যান পাওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে, 'ভারতের মৃত্যু ও জন্মের রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়া বিশাল প্রক্রিয়া, আর তা বহু যুগ ধরে ব্যবহৃত আইনি ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে হয়ে থাকে '। এক্ষেত্রে সিভিল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেমের প্রসঙ্গও তুলে ধরা হয়েছে। কেন্দ্র বলছে, হু-এর তরফে যে ক্রাইটেরিয়া ব্যবহার করা হয়েছে, তাতেও রয়েছে বিভ্রান্তি। সেক্ষেত্রে টিয়ার ওয়ান ও টিয়ার টু-ভূক্ত দেশের ক্রাইটেরিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ভারত। ভারত বলেছে, টিয়ার টু-এর অন্তর্ভূক্ত করে ভারতকে রাখাটা যুক্তিযুক্ত নয়, দেশের বিশালতা অনুযায়