লাদাখ ইস্যুতে কোনও সমাধান সূত্র এখনও আসেনি। তার ওপর চিন ক্রমাগত বাড়িয়ে যাচ্ছে কূটনৈতি প্রেশার গেমের খেলা। এই অবস্থায় তাইওয়ান প্রাণালী ও চিনের মধ্যে বেড়ে চলা সংঘাতের আবহ ঘিরে মুখ খুলল দিল্লি। সাফ বার্তায় অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি কার্যত 'এক চিন' নীতি এড়িয়ে গিয়ে ভারতের অবস্থাব বুঝিয়ে দেন।
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, 'অন্যান্য দেশের মতোই ভারতও এই ইস্যুতে বেশ উদ্বিগ্ন। দুই পক্ষের পদক্ষেপ এড়িয়ে গিয়ে স্থিতাবস্থা ধরে রাখা প্রয়োজন। উত্তেজনা প্রশমন করে শান্তি ও স্থিরতা বজায় রাখা হোক।' উল্লেখ্য, চিনের জিনজিয়া সংবাদমাধ্যমের এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে এই বক্তব্য রাখেন তিনি। উল্লেখ্য, 'এক চিন' নীতির আওতায় বেজিং তাইওয়ান ভূখণ্ডকে নিজের বলে দাবি করছে। সেই নীতিতে বিশ্বের ১৭০ টি দেশের সমর্থনও রয়েছে। সেই জায়গা থেকে তাইওয়ানে শক্তিধর আমেরিকার কূটনীতিবিদ ন্যান্সি পেলোসির সফর ঘিরে দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়। প্রসঙ্গত সেই এক চিন নীতিকে এড়িয়ে গিয়ে বক্তব্য রেখেছে ভারত। এদিকে, তাইওয়ানে এই মুহূর্তে ১০ হাজার ভারতীয় রয়েছেন। তবে তাঁদের ঘিরে ভারত কোনও নির্দেশিকা দেয়ন'পাবলিক সারভেন্টরা মুঘল যুগে বাস করতে পারেন না!' পুলিশকে কোন ই