দিন দিন হাই-স্পিড ট্রেনের উৎপাদন বাড়বে। ফলে আগামিদিনে চাকার চাহিদা বছরে ২ লক্ষ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে। ফলে দেশের অভ্যন্তরে চাকা নির্মাণের পরিকল্পনা শুরু করে রেল মন্ত্রক।
1/10ভারতেই তৈরি হবে বন্দে ভারত-এর মতো উচ্চ-গতির ট্রেনের চাকা। শুধু তাই নয়, ইউরোপীয় দেশগুলিতেও তা রপ্তানি করা হবে। ফাইল ছবি; এএনআই (ANI Photo)
2/10ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে দরপত্রের আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় রেল। শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ফাইল ছবি; এএনআই (ANI Photo)
3/10এতদিন এমন উচ্চমানের ট্রেনের চাকা বিদেশ থেকেই আমদানি করা হত। ট্রেনের চাকা তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছিল এক ইউক্রেনীয় সংস্থাকে। কিন্তু রাশিয়ার আগ্রাসনের সময়ে তা সেখানে আটকে যায়। ফাইল ছবি: এএফপি (ANI Photo)
4/10এমন পরিস্থিতিতে চাকাগুলি রীতিমতো এয়ারলিফট করে আনতে হয় ভারত সরকারকে। প্রতীকী ছবি; রয়টার্স (ANI Photo)
5/10তাছাড়া চেক প্রজাতন্ত্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পোল্যান্ডের সংস্থাকে চাকা তৈরির বরাত দেওয়া হয়। তবে বিদেশ থেকে আনার ক্ষেত্রে খরচ অনেকটাই বেশি। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ (ANI Photo)
6/10রেল মন্ত্রকের এক আধিকারিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারত বছরে প্রায় ৭০ হাজারটি চাকা আমদানি করে। চাকা প্রতি প্রায় ৭০,০০০ টাকা খরচ। প্রতীকী ছবি: রয়টার্স (ANI Photo)
7/10দিন দিন হাই-স্পিড ট্রেনের উৎপাদন বাড়বে। ফলে আগামিদিনে চাকার চাহিদা বছরে ২ লক্ষ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে। ফাইল ছবি: ভারতীয় রেল (ANI Photo)
8/10ফলে সেই সময় থেকেই দেশের অভ্যন্তরে চাকা নির্মাণের পরিকল্পনা শুরু করে রেল মন্ত্রক। ফাইল ছবি; এএনআই (ANI Photo)
9/10স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড (SAIL) বর্তমানে চাকা নির্মাণের দায়িত্ব নিয়েছে। আপাতত তারা বছরে এক লক্ষ চাকা সরবরাহ করবে। বাকিগুলি নতুন প্ল্যান্ট দ্বারা সরবরাহ করা হবে, জানিয়েছেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। ফাইল ছবি : রয়টার্স (ANI Photo)
10/10দরপত্রে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে আগামী ১৮ মাসের মধ্যেই প্ল্যান্ট স্থাপন করতে হবে। সেই সঙ্গে রপ্তানিও করতে হবে। রেলের ধারণা, এর ফলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে টাকা সাশ্রয় হবে। আবার বিদেশে রফতানি করে মুনাফাও হবে। মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগকেও আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। প্রতীকী ছবি : রয়টার্স (ANI Photo)