আয়কর রিফান্ড সংক্রান্ত ক্ষেত্রে যে যে বিষয়গুলিতে অতি ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে সেগুলিকে একেবারে গুরুত্ব দিয়ে যাচাই করা হচ্ছে। স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর মেনেই সেগুলিকে যাচাই করা হচ্ছে। মূল লক্ষ্য় হল রিফান্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে যে মিথ্যে দাবি করা হচ্ছে তার পেছনে কি কোনও চক্র আছে নাকি একক কোনও ব্যক্তি এসব করছেন।
মূলত যদি একটি নির্দিষ্ট ইমেল থেকে একাধিক আইটি রিটার্ন ফাইল করা হয় তবে সেগুলি সন্দেহের চোখে দেখা হচ্ছে। আর এই মিথ্যে দাবিগুলির পেছনে নির্দিষ্ট কিছু উপায় থাকে। যেমন হাউস রেন্টের মিথ্যে নথি পেশ করা, দানের যে কাগজ দেখানো হয় সেটা পুরো ভুয়ো। খরচ বেশি করে দেখানো হয়।
এদিকে ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট আয়কর আধিকারিকদের এনিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এর আগেও এই ধরনের দাবি করা হত। আসলে যাদের ইনকাম ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার কথা নয় তারাও এই ধরনের রিফান্ডের জন্য আবেদন করে থাকেন। তবে এই যে যাচাই করার প্রক্রিয়া সেটা আয়কর দাতাতে হেনস্থা বা হয়রানি করার জন্য নয়। যদি দেখা যায় যে দাবিগুলি করা হচ্ছে সেগুলি একেবারে ঠিকঠাক তবে গোটা বিষয়টি সেখানেই বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদি দেখা যায় যে গোটা বিষয়টির মধ্য়ে সন্দেহজনক বিষয় রয়েছে তবে ফের এনিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে।