রাজস্থানে হনুমানগড়ের বাসিন্দা নব্য হিসারিয়া। জয়েন্ট্র এন্ট্রান্স ইঞ্জিনিয়ারিং মেইন ২০২২এর পরীক্ষায় তিনি ১০০ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। ৩০০ নম্বরের মধ্যে একেবারে ৩০০ পেয়েছেন তিনি। কিন্তু তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আবার ওই পরীক্ষাই দেবেন। অর্থাৎ জয়েন্টে দ্বিতীয় সেশনের পরীক্ষাতেও বসবেন তিনি। কিন্তু কেন তিনি আবার পরীক্ষা দেবেন?
ওই কৃতী জানিয়েছেন প্রচন্ড চাপের এই পরীক্ষা। কিন্তু আবার পরীক্ষা দেওয়া মানে আবার টাইম ম্যানেজমেন্ট যাচাই করা সম্ভব হবে। আর নিয়ম অনুসারে দুটির মধ্যে যেটিতে তিনি বেশি পেয়েছেন সেটাই ধরা হবে। সেক্ষেত্রে তাঁর আর হারানোরও কিছু নেই।
ওই টপার জানিয়েছেন, কীভাবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরীক্ষা শেষ করতে হয় সেটা আবার পরীক্ষা দিলে প্র্যাকটিশ করা যাবে। কতটা প্রস্তুতি নিতে হয় এই পরীক্ষার জন্য় সেটা নিশ্চয়ই জানেন। আবার পরীক্ষায় বসার অর্থ আবার প্র্যাকটিশ হয়ে যাবে।
দশম শ্রেণির পরীক্ষা দেওয়ার পরেই তিনি জয়েন্টের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন। এবার ১৭ বছর বয়সী ওই তরুণ চেষ্টা করছেন আইআইটি পরীক্ষায় যাতে সাফল্য পাওয়া যায়। তিনি কোটার অ্য়ালেন কেরিয়ার ইনস্টিটিউটের ছাত্র। তিনি বরাবরই ক্লাস নোটের উপর নির্ভরশীল। তিনি বলেন, কোনও বাড়তি বই নয়। প্রতিদিন ক্লাস করেছি। হোম ওয়ার্কও যা দিতেন শিক্ষকরা সবটা করেছি।