কানাইয়া কুমার। জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। সুবক্তা। তীব্র মোদী বিরোধী বলেই পরিচিত। এবার সেই কানাইয়া কুমার সিপিআই ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দিতে পারেন বলে জোর জল্পনা ছড়িয়েছে। এদিকে গত সোমবার সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা কানাইয়া কুমারকে সাংবাদিক বৈঠক করে যাবতীয় জল্পনার অবসান ঘটাতে বলেছিলেন। কিন্তু সেদিন বার বার ফোন করেও সিপিআই নেতৃত্ব কানাইয়া কুমারের নাগাল পাননি। তবে সিপিআইয়ের এক নেতৃত্বের দাবি, কংগ্রসে যোগদানের যে জল্পনা ছড়িয়েছে তা নিয়ে এখনও কানাইয়া কুমার নিজে কোনও জায়গায় উড়িয়েও দেননি। তবে এর সঙ্গেই নেতৃত্বের দাবি, তিনি দুটি বিশেষ দাবি দলের কাছে রেখেছেন। কী সেই দাবি ?
এদিকে গুজরাটের বিধায়ক জিগনেশ মেভানি ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন ভগৎ সিংয়ের জন্মদিনে ২৮শে সেপ্টেম্বর তিনি ও কানাইয়া কুমার কংগ্রেসে যোগ দেবেন। এনিয়ে সিপিআই নেতা ডি রাজা বলেন, দেখা যাক কী হয়! এদিকে রবিবার দলের সদর দফতরে এসেছিলেন কানাাইয়া কুমার। বিহারের কয়েকজন সিপিআই নেতাও তাঁকে দলেই থেকে যাওয়ার অনুরোধ নিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। এক সিপিআই নেতার দাবি, কানাইয়া কুমার জানিয়েছেন তাঁকে রাজ্য় পার্টির প্রধান করা দরকার। পাশাপাশি দলের ইলেকশন কমিটির চেয়ারম্যান করার দাবিও তিনি রেখেছেন। যে কমিটি নির্বাচনের প্রার্থী ঠিক করে। এদিকে তারপরই কানাইয়ার দাবিকে ঘিরে নানা কথা উঠতে শুরু করেছে। এক সিপিআই নেতৃত্ব সাফ জানিয়েছেন, কোনও দলে কেউ এই ধরনের দাবি করতে পারেন না। এদিকে ২রা অক্টোবর দলের ন্যাশানাল কাউন্সিল মিটিংয়েক কানাইয়া কুমারকে নিয়ে আলোচনা হবে। সেদিকেই তাকিয়ে আছেন অনেকে।
কানাইয়া কুমার। জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। সুবক্তা। তীব্র মোদী বিরোধী বলেই পরিচিত। এবার সেই কানাইয়া কুমার সিপিআই ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দিতে পারেন বলে জোর জল্পনা ছড়িয়েছে। এদিকে গত সোমবার সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা কানাইয়া কুমারকে সাংবাদিক বৈঠক করে যাবতীয় জল্পনার অবসান ঘটাতে বলেছিলেন। কিন্তু সেদিন বার বার ফোন করেও সিপিআই নেতৃত্ব কানাইয়া কুমারের নাগাল পাননি। তবে সিপিআইয়ের এক নেতৃত্বের দাবি, কংগ্রসে যোগদানের যে জল্পনা ছড়িয়েছে তা নিয়ে এখনও কানাইয়া কুমার নিজে কোনও জায়গায় উড়িয়েও দেননি।
এদিকে গুজরাটের বিধায়ক জিগনেশ মেভানি ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন ভগৎ সিংয়ের জন্মদিনে ২৮শে সেপ্টেম্বর তিনি ও কানাইয়া কুমার কংগ্রেসে যোগ দেবেন। এনিয়ে সিপিআই নেতা ডি রাজা বলেন, দেখা যাক কী হয়! এদিকে রবিবার দলের সদর দফতরে এসেছিলেন কানাাইয়া কুমার। বিহারের কয়েকজন সিপিআই নেতাও তাঁকে দলেই থেকে যাওয়ার অনুরোধ নিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। এক সিপিআই নেতার দাবি, কানাইয়া কুমার জানিয়েছেন তাঁকে রাজ্য় পার্টির প্রধান করা দরকার। পাশাপাশি দলের ইলেকশন কমিটির চেয়ারম্যান করার দাবিও তিনি রেখেছেন। যে কমিটি নির্বাচনের প্রার্থী ঠিক করে। এদিকে তারপরই কানাইয়ার দাবিকে ঘিরে নানা কথা উঠতে শুরু করেছে। এক সিপিআই নেতৃত্ব সাফ জানিয়েছেন, কোনও দলে কেউ এই ধরনের দাবি করতে পারেন না। এদিকে ২রা অক্টোবর দলের ন্যাশানাল কাউন্সিল মিটিংয়েক কানাইয়া কুমারকে নিয়ে আলোচনা হবে। সেদিকেই তাকিয়ে আছেন অনেকে।
|#+|