করোনা আতঙ্কে ফের পতন বাজারের। বিয়ার মার্কেটে সবাই নিজের শেয়ার বিক্রি করতে ব্যস্ত, কারণ কতটা পড়বে কেউ জানে না। ২০০৮-এর পর এরকম পতন দেখেনি বাজার।
রেকর্ড পতন বাজারের
২৯১৯.২৬ পয়েন্ট কমে ৩২,৭৭৮.১৪ পয়েন্টে শেষ হল বিএসই সূচক। অন্যদিকে ৯৫৯০.১৫ পয়েন্ট (-৮৬৮.২৫) পড়ল নিফটি। এদিন বিএসইতে শতাংশের বিচারে সবচেয়ে কমেছে এসবিআই, ওএনজিসি, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, টাটা মোটর্স ও আইটিসির শেয়ার।
৩০০০ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স
৩০০০ পয়েন্ট পড়েছে সেনসেক্স। বর্তমানে ৩২৭৭৮ পয়েন্টে বাজার। অন্যদিকে ৮৬০ পয়েন্ট পড়েছে নিফটি।
২৫০০ পয়েন্ট নিচে বিএসই, ৮০০ পয়েন্ট নিফটি
অব্যাহত পতন। বর্তমানে ১৯টির মধ্যে ১৬টি ক্ষেত্রসূচক লালে।
২২০০ পয়েন্ট নিচে বিএসই, ৬৫০ পয়েন্ট নিফটি
কিছুটা ক্ষতি পুষিয়েছে বাজার। কিন্তু এখনও অনেকটাই নিচে নিফটি ও বিএসই। করোনাকে প্যান্ডেমিক ঘোষণা করার পর যে বাজারে ধস নামবে, তা জানাই ছিল। তার ওপর গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো ইউরোপের সঙ্গে ট্র্যাভেল ব্যান ঘোষণা করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্রমশ শক্তি হারাচ্ছে টাকা, দাম কমছে তেলের। সব মিলিয়ে নেতিবাচক পরিস্থিতিতে রেকর্ড ধস বাজারের।
৫২ সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন মান হল ৭৮৩ স্টকের
রিলায়েন্স, টিসিএস, এইচডিএফসি সহ ৭৮৩ স্টক ৫২ সপ্তাহের মধ্য সর্বনিম্ন ভ্যালুয়েশনে পৌঁছেছে।
ট্রাম্পের ট্র্যাভেল ব্যানে বাড়ল চিন্তা
ইউরোপ থেকে আমেরিকা যাওয়ার ওপর ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরেই ধস নেমেছে বিশ্ব বাজারে। তার প্রভাব পড়ছে ভারতীয় মার্কেটেও।
৫২ সপ্তাহেের নীচে সমস্ত ক্ষেত্রসূচক
কোনও একটি বিশেষ ক্ষেত্র নয়, এই মুহুর্তে বিপাকে সমস্ত ক্ষেত্রসূচক। ৫২ সপ্তাহ নিচে চলছে সমস্ত ক্ষেত্রসূচক। অন্যদিকে দুই বছর পর ৯৭০০ পয়েন্টের নিচে নিফটি। বাজারের আশা করোনার জন্য স্টিমুলাস ঘোষণা করে এই রক্তক্ষরণ বন্ধ করবে কেন্দ্রীয় সরকার।