সীমান্তে চিনা জবরদখলের আরও প্রমাণ সামনে এল। কয়েকদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে পেশ করা পেন্টাগনের রিপোর্টে অরুণাচলপ্রদেশে চিনা গ্রামের উল্লেখ পাওয়া যায়। আর এবার অরুণাচলে চিনের তৈরি দ্বিতীয় বসতি এলাকা ধরা পড়ল স্যাটেলাইট ক্যামেরায়। আধুনিক পরিকাঠামো নির্ভর কমপক্ষে ৬০টি বাড়ি নিয়ে, সবুজ পরিবেশের মাঝে ওই বসতি এলাকা গড়ে উঠেছে। ২০২০ সালেও এই এলাকায় এই বসতি ছিল না বলে জানা গিয়েছে।
আমেরিকার সংস্থা ম্যাক্সার উপগ্রহ থেকে তোলা ওই ছবি সামনে আসতেই ফের একবার অরুণাচল সীমান্তে চিনা জবরদখলের বিষয়টি সামনে এসেছে। পেন্টাগন অরুণাচলে চিনের তৈরি যে গ্রামের কথা বলেছি, সেই গ্রামের থেকে ৯৩ কিলোমিটার পূর্বে, প্রত্যন্ত শি ইয়োমি জেলায় এই নয়া বসতি গড়ে তোলা হয়েছে বলে দাবি ম্যাক্সারের।
চিনের তৈরি এই নয়া বসতি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন বিচর্কিত অঞ্চলে অবস্থিত। অরুণাচলের ৬ কিলোমিটার অন্দরে এই গ্রাম। পেন্টাগনের উল্লেখিত গ্রামটি অরুণাচলের সাড়ে ৪ কিলোমিটার অন্দরে ছিল। অর্থাৎ অরুণাচলে আরও ভিতরে ঢুকে এসেছে চিন। তবে বাড়ি থাকলেও এখানে চিনা লোকজন বসবাস শুরু করেছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিকে এই বিষয়ে সেনার প্রতিক্রিয়া, এলএসির উত্তরে চিন নিয়ন্ত্রিত এলাকাতেই ওই বসতি গড়ে উঠছে বলে মনে হচ্ছে। তবে এই অঞ্চল যে ভারতীয় ভূখণ্ডেও হতে পারে, সেই জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দেয়নি সেনা।
অরুণাচলে এই গ্রামের খবর প্রকাশ হওয়ার একদিন আগেই ভুটানের ডোকলামে চিনের গড়ে তোলা চারটি গ্রামের হদিশ মিলেছে। এবছরই সেগুলি গড়ে তোলা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তার মধ্যেই অরুণাচলে ফের চিনের হাতে জমি বেদখলের খবর প্রকাশ্যে এল। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ৭৩ দিন ডোকলামে স্ট্যান্ড-অফ ছিল ভারত-চিনা সেনার মধ্যে।
সীমান্তে চিনা জবরদখলের আরও প্রমাণ সামনে এল। কয়েকদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে পেশ করা পেন্টাগনের রিপোর্টে অরুণাচলপ্রদেশে চিনা গ্রামের উল্লেখ পাওয়া যায়। আর এবার অরুণাচলে চিনের তৈরি দ্বিতীয় বসতি এলাকা ধরা পড়ল স্যাটেলাইট ক্যামেরায়। আধুনিক পরিকাঠামো নির্ভর কমপক্ষে ৬০টি বাড়ি নিয়ে, সবুজ পরিবেশের মাঝে ওই বসতি এলাকা গড়ে উঠেছে। ২০২০ সালেও এই এলাকায় এই বসতি ছিল না বলে জানা গিয়েছে।
আমেরিকার সংস্থা ম্যাক্সার উপগ্রহ থেকে তোলা ওই ছবি সামনে আসতেই ফের একবার অরুণাচল সীমান্তে চিনা জবরদখলের বিষয়টি সামনে এসেছে। পেন্টাগন অরুণাচলে চিনের তৈরি যে গ্রামের কথা বলেছি, সেই গ্রামের থেকে ৯৩ কিলোমিটার পূর্বে, প্রত্যন্ত শি ইয়োমি জেলায় এই নয়া বসতি গড়ে তোলা হয়েছে বলে দাবি ম্যাক্সারের।
চিনের তৈরি এই নয়া বসতি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন বিচর্কিত অঞ্চলে অবস্থিত। অরুণাচলের ৬ কিলোমিটার অন্দরে এই গ্রাম। পেন্টাগনের উল্লেখিত গ্রামটি অরুণাচলের সাড়ে ৪ কিলোমিটার অন্দরে ছিল। অর্থাৎ অরুণাচলে আরও ভিতরে ঢুকে এসেছে চিন। তবে বাড়ি থাকলেও এখানে চিনা লোকজন বসবাস শুরু করেছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিকে এই বিষয়ে সেনার প্রতিক্রিয়া, এলএসির উত্তরে চিন নিয়ন্ত্রিত এলাকাতেই ওই বসতি গড়ে উঠছে বলে মনে হচ্ছে। তবে এই অঞ্চল যে ভারতীয় ভূখণ্ডেও হতে পারে, সেই জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দেয়নি সেনা।
অরুণাচলে এই গ্রামের খবর প্রকাশ হওয়ার একদিন আগেই ভুটানের ডোকলামে চিনের গড়ে তোলা চারটি গ্রামের হদিশ মিলেছে। এবছরই সেগুলি গড়ে তোলা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তার মধ্যেই অরুণাচলে ফের চিনের হাতে জমি বেদখলের খবর প্রকাশ্যে এল। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ৭৩ দিন ডোকলামে স্ট্যান্ড-অফ ছিল ভারত-চিনা সেনার মধ্যে।
|#+|