২২ জানুয়ারি, সকাল সাতটা। দীর্ঘ সাত বছর লড়াইয়ের পর এখন এই সময়টার দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন নির্ভয়ার বাবা-মা। তবেই পূর্ণতা পাবে তাঁদের লড়াই।
আরও পড়ুন : ২২ জানুয়ারি সকাল ৭টায় ফাঁসিতে ঝুলবে নির্ভয়ার ধর্ষকরা
তবে এখনও উচ্চতর আদালতে আবেদনের সুযোগ রয়েছে নির্ভয়া কাণ্ডে দোষী চারজনের। মৃত্যু পরোয়ানা জারির পাশাপাশি ১৪ দিনের আইনি সাহায্য নেওয়ার যে সময় দিয়েছেন বিচারক, তার মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জানানো হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন দোষীদের আইনজীবী।
আরও পড়়ুন : নির্ভয়ার ধর্ষকদের ফাঁসি ২২ জানুয়ারী- অবশেষে বিচার পেলাম, বললেন খুশি মা
যদি আর্জি জানানো হয়, তা শোনার পর রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। তবে সেই রায়ে মৃত্যুদণ্ডের বহাল রাখার সম্ভাবনাই প্রবল বলে মত আইনি মহলের একাংশের। সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানাতে পারবে চারজন। ইতিমধ্যে দোষীদের প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তাই সেখানেও এবার রেহাই পাওয়া যাবে না বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের।
আরও পড়ুন : নির্ভয়া কাণ্ডের সাত বছর- ফাঁসুড়ে হতে চেয়ে বিদেশ থেকে চিঠি তিহাড়ে
এদিকে, মৃত্যু পরোয়ানা জারির পর ফাঁসির তোড়জোড় শুরু হল তিহাড় জেলে। ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশের প্রশাসনের কাছে ফাঁসুড়ে চেয়ে আবেদন জানিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন : নির্ভয়ার হত্যাকারীকে ক্ষমার আর্জি খারিজের সুপারিশ দিল্লি সরকারের
জেলের তরফে এক আধিকারিক বলেন, 'মীরাটের এক ফাঁসুড়ের সাহায্য নেব আমরা। চারজনকে একসঙ্গে ফাঁসিতে ঝোলানোর উপযুক্ত ব্যবস্থা আছে আমাদের কাছে।'