বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Ladki Bahin Scheme: 'লড়কি বহেন' যোজনা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন গডকড়ি, ফের অস্বস্তিতে বিজেপি

Ladki Bahin Scheme: 'লড়কি বহেন' যোজনা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন গডকড়ি, ফের অস্বস্তিতে বিজেপি

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতীন গডকড়ি। (PTI Photo) (PTI)

বিদর্ভের শিল্পোদ্যোগীদের বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসার নির্দেশ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। সেই সঙ্গেই দলের অস্বস্তিও বৃদ্ধি করলেন তিনি। 

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতীন গডকড়ি ফের অস্বস্তি ফেলল তাঁর দল বিজেপিকে। একে তো তিনি দলের একাধিক নির্বাচনী মিটিংয়ে যাচ্ছেন না। আবার তিনি বলেছেন লড়কি বহিন যোজনার জেরে সরকারের একাধিক স্কিমের টাকা সঠিক সময়ে পাওয়ার ক্ষেত্রে দেরি হবে। এনিয়ে উদ্বেগও কার্যত বাড়িয়ে দেন তিনি। 

অ্যামেজিং বিদর্ভ, কেন্দ্রীয় সরকারি পর্যটন কনফারেন্সে অংশ নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। খবর লাইভ হিন্দুস্তান সূত্রে।  

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ি বলেছেন যে মহিলাদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য মহারাষ্ট্র সরকারের লড়কি বহিন প্রকল্প চালু করা হয়েছে তা অন্যান্য ক্ষেত্রে সময়মতো ভর্তুকি প্রদানের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি বলেন, বিদর্ভের (মহারাষ্ট্র অঞ্চল) উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসা উচিত কারণ সবকিছু সরকারের উপর ছেড়ে দেওয়া যায় না। রবিবার মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে গডকড়ি বলেন, বিনিয়োগকারীরা সময়মতো ভর্তুকি পাবেন কিনা তা অনিশ্চিত, কারণ সরকারকে লড়কি বহিন প্রকল্পের জন্যও অর্থ বরাদ্দ করতে হবে। তিনি বলেন, 'ভর্তুকি পেলে নিয়ে যান, তবে কবে পাবেন তা নিশ্চিত নয়। লড়কি বহিন স্কিম চালু হওয়ার পর ভর্তুকির জন্য বরাদ্দ টাকা তাদের একই কাজে ব্যবহার করতে হবে।

 

রাজ্য সরকারের 'মুখ্যমন্ত্রী মাঝি লড়কি বেহেন' প্রকল্পে ২১-৬৫ বছর বয়সী বিবাহিত, তালাকপ্রাপ্ত ও নিঃস্ব মহিলারা, যাঁদের পারিবারিক আয় আড়াই লক্ষ টাকার কম, তাঁরা মাসিক ১,৫০০ টাকা সহায়তা পান। আসন্ন মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের আগে চালু হওয়া এই প্রকল্পে রাজ্যের কোষাগার থেকে বছরে ৪৬,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

 

বিজেপি নেতা গডকড়ির মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছে বিরোধী দল এনসিপি (এসপি) ও শিবসেনা (ইউবিটি)। পুনেতে এনসিপি সাংসদ সুপ্রিয়া সুলে বলেন, সরকারের কেউ যদি বলেন মহারাষ্ট্রের অর্থনৈতিক অবস্থা সঙ্কটে, তাহলে তা উদ্বেগের বিষয়। তাঁর দাবি, অর্থ দফতর আপত্তি জানালে বা সুপারিশ করলে কেউ শোনে না, কিন্তু মন্ত্রিসভায় জোর করে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়।

শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত বলেন, যদি এমন সময়ে যখন রাজকোষে অর্থের ঘাটতি রয়েছে এবং তহবিলের অপব্যবহার ও অব্যবস্থাপনা হয়, তখন কেন্দ্রীয় সরকারের কি (রাজ্যের প্রকল্প সম্পর্কে) কোনও দায়িত্ব রয়েছে?

তবে এভাবে বার বার কেন সরকার ও দলকে অস্বস্তিতে ফেলছেন গডকড়ি তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে। 

Haryana and JNK Election Haryana and JNK Election
পরবর্তী খবর

Latest News

বাউচারে আস্থা হারাল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, IPL 2025-এর আগে চেনা কোচকে দায়িত্ব দিল MI ‘সইফ তো আমার বন্ধু!...’ বোনের প্রেমের কথা শুনে কী প্রতিক্রিয়া ছিল দিদি করিশ্মার? বিশ্বের সেরা ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ভারতের ২২, বাংলাদেশের একটিও নেই পাকিস্তানে ফের শিয়া-সুন্নি সংঘাত, প্রাণ গেল দু'পক্ষের ১৬ জনের বাংলাদেশে খেলেই ‘সর্বকালের সেরা’ শাকিবকে অবসর নিতে পারবেন! সবুজ সংকেত সরকারের ১০দফা দাবিতে ডাক্তারদের অনশন, সেগুলো কী কী? ফেসবুকের পাতায় তুলে ধরলেন সুদীপ্তা ১০ ওভার বাকি থাকতে ১০ উইকেটে জয়, স্কটল্যান্ডকে ধ্বংস করে এক নম্বরে ইংল্যান্ড সোমেই নিম্নচাপ তৈরি হবে, বাড়বে শক্তি, লক্ষ্মীপুজোয় ভারী বৃষ্টিতে ভাসবে বাংলা? ‘‌সরকার আমাদের ধৈর্য্যের পরীক্ষা নিলে ভুল করবে’‌, সুর চড়ালেন কিঞ্জল–দেবাশিস প্রতিষেধকের আকাল, করাচিতে ডিপথেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শতাধিক শিশুর মৃত্যু

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.