রাজ্যের মদতে দাঙ্গা হয়েছিল এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জানাল স্পেশাল ইনভেসটিগেশন টিম। তাদের দাবি বিভিন্ন আধিকারিক ও মন্ত্রীদেরও এব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এদিকে জাকিয়া আহেসান জাফরি তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সহ ৬৩জনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছিলেন।
এদিকে প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল মুকুল রোহত্যাগী জাকিয়ার অভিযোগে ইতি টেনে জানিয়েছেন, রাজ্যের মদতে এইসব হয়েছিল বলে যা বলা হচ্ছে তা পুরোপুরি অযৌক্তিক। আমি তো পুরোপুরি বাকরুদ্ধ। তারা কী জানে এর মানে কি, যে সরকার ও তার আধিকারিকরা দাঙ্গা বাঁধিয়েছিল। ট্রেনও তারা পুড়িয়েছিল?
রোহত্যাগী জানিয়েছেন, সিট সকলের সঙ্গে কথা বলেছে। এদিকে মুখ্যমন্ত্রী সেই সময় দাঙ্গা কবলিত এলাকায় যাননি বলে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, কেউ একজন বললেন মুখ্যমন্ত্রী ওখানে যান অথচ তিনি গেলেন না। তার অর্থ কি এটা দাঁড়ায় যে এটা একটা ষড়যন্ত্র ?
এদিকে সিটের দাবি, সেনা ডাকতে দেরি করেনি সরকার। রোহত্যাগী বলেন, যদি ষড়যন্ত্রই হয়ে থাকে তবে ঘটনার তিন ঘণ্টার মধ্য়ে কেন সেনা ডাকা হল? ৪০টি বিমান নিয়োজিত হয়েছিল। আধা সামরিক বাহিনীও নিয়োজিত হয়েছিল। তবে জাকিয়ার তরফে কপিল সিব্বল জানিয়েছেন, দিল্লি রায়টে কী হয়েছিল আমরা জানি। সেকারণে এখনই এটা বন্ধ করা ঠিক হবে না। কারণ নতুন তথ্য় আসতেই পারে।