শুক্রবার দুপুরে করাচিতে যে বিমান দুর্ঘটনা হয়েছিল, তাতে ৯৭জন মারা গিয়েছেন বলে জানিয়েছে পাক আর্মি। মৃতের মধ্যে আছে তিনজন শিশু। ভাগ্যক্রমে দুজন বিমানযাত্রী প্রাণে বেঁচে গেলেন। লাহোর থেকে করাচি যাওয়ার পথে ঠিক ল্যান্ড করার আগে একটি জনবহুল এলাকায় ভেঙে পড়ে বিমানটি।
পাক সেনার মুখপাত্র জানান যে ৯৭জনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। দুই ব্যক্তি প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।২৫টি বাড়িকে খালি করে দেওয়া হয়েছে ও বাসিন্দাদের অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কীকরে এয়ারবাস A320 ভেঙে পড়ল, দ্রুত তার তদন্ত শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের বিমান পরিবহণমন্ত্রী। যারা দোষী তাদের ছাড় দেওয়া হবে না বলেও তিনি আশ্বাস দেন। পাওয়া গেছে প্লেনের ব্ল্যাকবক্সও, যেটি তদন্তে সাহায্য করবে।
৬৮ জন পুরুষ, ২৬ জন মহিলা ও তিনজন শিশু আছে মৃতের মধ্যে। যারা বেঁচে গিয়েছেন তাদের মধ্যে একজন পঞ্জাব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট জাফর মাসুদ। তিনি হাসপাতালে ভর্তি। অন্যজন হলেন মহম্মদ জুবেইর। তিনি জানিয়েছেন যে প্লেনটি ভালোই চলছিল। আচমকা ল্যান্ডিংয়ের ঠিক আগে পাইলট জানান যে কিছু সমস্যা হতে পারে। এরপর আচমকা প্লেনটি তিনবার দুলে ওঠে মারাত্মক ভাবে। তারপর আর কিছু মনে নেই জুবেইরের। ধুলো-ধোঁয়ার মধ্যে জ্ঞান ফেরে তাঁর। তারপর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন সুস্থ আছেন জুবেইর।
কীভাবে বিমান দুর্ঘটনাটি হল, তা অস্পষ্ট। তবে ইঞ্জিনে বিভ্রাটের জন্যেই এই ক্র্যাশ, এমনটা প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে।
শুক্রবার দুপুরে করাচিতে যে বিমান দুর্ঘটনা হয়েছিল, তাতে ৯৭জন মারা গিয়েছেন বলে জানিয়েছে পাক আর্মি। মৃতের মধ্যে আছে তিনজন শিশু। ভাগ্যক্রমে দুজন বিমানযাত্রী প্রাণে বেঁচে গেলেন। লাহোর থেকে করাচি যাওয়ার পথে ঠিক ল্যান্ড করার আগে একটি জনবহুল এলাকায় ভেঙে পড়ে বিমানটি।
পাক সেনার মুখপাত্র জানান যে ৯৭জনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। দুই ব্যক্তি প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।২৫টি বাড়িকে খালি করে দেওয়া হয়েছে ও বাসিন্দাদের অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কীকরে এয়ারবাস A320 ভেঙে পড়ল, দ্রুত তার তদন্ত শেষ করা হবে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের বিমান পরিবহণমন্ত্রী। যারা দোষী তাদের ছাড় দেওয়া হবে না বলেও তিনি আশ্বাস দেন। পাওয়া গেছে প্লেনের ব্ল্যাকবক্সও, যেটি তদন্তে সাহায্য করবে।
৬৮ জন পুরুষ, ২৬ জন মহিলা ও তিনজন শিশু আছে মৃতের মধ্যে। যারা বেঁচে গিয়েছেন তাদের মধ্যে একজন পঞ্জাব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট জাফর মাসুদ। তিনি হাসপাতালে ভর্তি। অন্যজন হলেন মহম্মদ জুবেইর। তিনি জানিয়েছেন যে প্লেনটি ভালোই চলছিল। আচমকা ল্যান্ডিংয়ের ঠিক আগে পাইলট জানান যে কিছু সমস্যা হতে পারে। এরপর আচমকা প্লেনটি তিনবার দুলে ওঠে মারাত্মক ভাবে। তারপর আর কিছু মনে নেই জুবেইরের। ধুলো-ধোঁয়ার মধ্যে জ্ঞান ফেরে তাঁর। তারপর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন সুস্থ আছেন জুবেইর।
কীভাবে বিমান দুর্ঘটনাটি হল, তা অস্পষ্ট। তবে ইঞ্জিনে বিভ্রাটের জন্যেই এই ক্র্যাশ, এমনটা প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে।