গত প্রায় একমাস ধরে অপরিবর্তিত ছিল জ্বালানি তেলের দাম। বাদল অধিবেশন চলাকালীন পেট্রল-ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধি করেনি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি। তবে সংসদ অধিবেশন শেষ হতেই ফের একবার তেলের দাম বাড়তে পারে বলে সূত্রের খবর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি এই বিষয়ে হিন্দুস্তান টাইমসকে জানিয়েছেন যে সংসদে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের দৃষ্টি আকর্ষণ ঠেকাতেই মূল্য বৃদ্ধি থেকে বিরত ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি।
গত ১৯ জুলাই শুরু হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশন। মেয়াদের দুই দিন আগে ১১ অগস্টই অধিবেশন বন্ধ হয়ে যায়। এদিকে তেলের দাম শেষ বার বেড়েছিল ১৫ জুলাই। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত জ্বালানির দাম দিল্লিতে অপরিবর্তিত থকেছে। ১৫ জুলাই থেকে ১৬ অগস্ট দিল্লিতে পেট্রলের দাম ১০১.৮৪ টাকা প্রতি লিটার, এদিকে ডিজেলের দাম ৮৯.৮৭ প্রতি লিটার।
গত প্রায় একমাস ধরে অপরিবর্তিত ছিল জ্বালানি তেলের দাম। বাদল অধিবেশন চলাকালীন পেট্রল-ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধি করেনি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি। তবে সংসদ অধিবেশন শেষ হতেই ফের একবার তেলের দাম বাড়তে পারে বলে সূত্রের খবর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি এই বিষয়ে হিন্দুস্তান টাইমসকে জানিয়েছেন যে সংসদে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের দৃষ্টি আকর্ষণ ঠেকাতেই মূল্য বৃদ্ধি থেকে বিরত ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি।
গত ১৯ জুলাই শুরু হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশন। মেয়াদের দুই দিন আগে ১১ অগস্টই অধিবেশন বন্ধ হয়ে যায়। এদিকে তেলের দাম শেষ বার বেড়েছিল ১৫ জুলাই। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত জ্বালানির দাম দিল্লিতে অপরিবর্তিত থকেছে। ১৫ জুলাই থেকে ১৬ অগস্ট দিল্লিতে পেট্রলের দাম ১০১.৮৪ টাকা প্রতি লিটার, এদিকে ডিজেলের দাম ৮৯.৮৭ প্রতি লিটার।
এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে এই একমাসে তেলের দামের উত্থান-পতন জারি ছিল। ১৫ জুলাই আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল প্রতি দাম ছিল ৭৩.৪৭ ডলার। ১৯ জুলাই ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত তেলের দাম কমে দাঁড়ায় ৬৮.৬২ ডলার। এরপর ২৯ জুলাই ১০.৮ শতাংশ বেড়ে ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত তেলের দাম হয় ৭৬.০৫ ডলার। গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল প্রতি দাম ৭০.৫৯ ডলার। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ওঠা-নামা করলেও ভারতের সংস্থা তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখে।
তবে তাতে থেমে ছিল না কংগ্রেস সহ বাকি বিরোধী দলগুলি। জ্বালানির মূল্যব-দ্ধির প্রতিবাদে সাইকেলে চড়ে সংসদে গিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদরা। পরে এই একই কাজ করেছিলেন রাহুল গান্ধীরা। এই আবহে ফের তেলের দাম বাড়লে রাজনৈতিক তরজা শুরু হবে। তবে সংসদের অধিবেশন না চলায় সেই চাপ থাকবে না কেন্দ্রের উপর। এমনিতেও গত অধিবেশনে পেগাসাসে জেরবার ছিল কেন্দ্র। তার মধ্যে জ্বালানির দাম বাড়লে আরও অস্বস্তিতে পড়তে হত তাদের।