মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। শুক্রবারের ছবি দেখে মনে হতে পারেই ব্যস্ততম শিয়ালদহ স্টেশন কিংবা পুজোর আগে হাতিবাগান বা গড়িয়াহাটের ভিড়। একেবারি তিল ধারণের জায়গা নেই। আর ভিড় এতটাই যে টার্মিনাল ২ থেকে ফ্লাইটও মিস করলেন অনেকে। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, কোভিডের দাপট কিছুটা কমেছে। এর জেরেই যাত্রীর সংখ্যাও হু হু করে বেড়ে গিয়েছে। প্রায় ২৬৯ শতাংশ যাত্রী বৃদ্ধি হয়েছে এদিন।
বিমানবন্দরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১১টা পর্যন্ত একেবারে গিজগিজ করছে ভিড়। উইকেএন্ডে তো পরিস্থিতি আরও বিগড়ে যাচ্ছে। আজকের পরিস্থিতি তারই একটি নমুনা। হায়দরাবাদে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন স্পন্দন শর্মা নামে এক মুম্বই নিবাসী। তিনি বলেন, সকাল ৬টায় চেক ইন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সিকিউরিটিতেই ৫০ মিনিট সময় লেগে গেল। তাতে ফ্লাইটটাও মিস করলাম। এয়াললাইন্স আমাকে বিমানে নিতে অস্বীকার করেছে। ডিপারচারের ঠিক ১০ মিনিট আগে আমি গেটে গিয়েছিলাম। তিনি বলেন, শুধু আমি একলা নই, আমার মতো অনেকেই ফ্লাইট মিস করেছেন। এয়ারলাইন আর এয়ারপোর্টের মধ্যে সমন্বয়ের অত্যন্ত অভাব।
বিমানবন্দরের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, উৎসবের মরসুমের আগে যাত্রী সংখ্যা একেবারে হু হু করে বেড়ে গিয়েছে। দেশের অন্যান্য সিটি এয়ারপোর্টেও একই অবস্থা। তবে এর জেরে এয়ারপোর্টের নিরাপত্তাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কোনওভাবেই যাত্রী সুরক্ষার সঙ্গে কোনও সমঝোতা করা হবে না। এদিকে সিকিউরিটি চেকপয়েন্টে স্টাফের সংখ্যাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।
মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। শুক্রবারের ছবি দেখে মনে হতে পারেই ব্যস্ততম শিয়ালদহ স্টেশন কিংবা পুজোর আগে হাতিবাগানের ভিড়। একেবারি তিল ধারণের জায়গা নেই। আর ভিড় এতটাই যে টার্মিনাল ২ থেকে ফ্লাইটও মিস করলেন অনেকে। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। এর জেরেই যাত্রীর সংখ্যাও হু হু করে বেড়ে গিয়েছে। প্রায় ২৬৯ শতাংশ যাত্রী বৃদ্ধি হয়েছে এদিন।
বিমানবন্দরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১১টা পর্যন্ত একেবারে গিজগিজ করছে ভিড়। উইকেএন্ডে তো পরিস্থিতি আরও বিগড়ে যাচ্ছে। আজকের পরিস্থিতি তারই একটি নমুনা। হায়দরাবাদে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন স্পন্দন শর্মা নামে এক মুম্বই নিবাসী। তিনি বলেন, সকাল ৬টায় চেক ইন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সিকিউরিটিতেই ৫০ মিনিট সময় লেগে গেল। তাতে ফ্লাইটটাও মিস হয়ে গেল। এয়াললাইন্স আমাকে বিমানে নিতে অস্বীকার করেছে। ডিপারচারের ঠিক ১০ মিনিট আগে আমি গেটে গিয়েছিলাম। তিনি বলেন, শুধু আমি একলা নই, আমার মতে অনেকেই ফ্লাইট মিস করেছেন। এয়ারলাইন আর এয়ারপোর্টের মধ্যে সমন্বয়ের অত্যন্ত অভাব।
বিমানবন্দরের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, উৎসবের মরসুমের আগে যাত্রী সংখ্যা একেবারে হু হু করে বেড়ে গিয়েছে। দেশের অন্যান্য সিটি এয়ারপোর্টেও একই অবস্থা। তবে এর জেরে এয়ারপোর্টের নিরাপত্তাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কোনওভাবেই যাত্রী সুরক্ষার সঙ্গে কোনও সমঝোতা করা হবে না। এদিকে সিকিউরিটি চেকপয়েন্টে স্টাফের সংখ্যাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।
|#+|