এক আধিকারিক সংবাদ সংস্থা ANI-কে জানিয়েছেন, 'দ্বিপা... more
এক আধিকারিক সংবাদ সংস্থা ANI-কে জানিয়েছেন, 'দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় কোনও পরিবর্তন হয়নি। পশ্চিমী সংবাদসংস্থাগুলির মনগড়া চিন্তাভাবনা(এগুলি)।' তবে এখনও কোনও উপায়ে পৌঁছোতে পারেনি মস্কো-নয়াদিল্লি। আলোচনা চলতে থাকলেও স্থানীয় মুদ্রায় বাণিজ্যের জন্য কোনও নিয়ম প্রণয়ন করা হয়নি।
1/5রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল জাতীয় পণ্য কেনে ভারত। তার দাম মেটানো হবে ভারতীয় মুদ্রা বা রুপিতে। এই ভাবনা বাস্তবায়িত করার জন্য প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সেই আলোচনা স্থগিত হয়ে গিয়েছে। নিষ্পত্তির উপায় মেলেনি। তবে সেই দাবি অস্বীকার করেছে মস্কো। রুশ আধিকারিকদের পাল্টা দাবি, 'এটি পশ্চিমি মিডিয়ার ইচ্ছাপ্রণোদিত ভাবনা।' ফাইল ছবি: এএনআই (ANI)
2/5এক আধিকারিক সংবাদ সংস্থা ANI-কে জানিয়েছেন, 'দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় কোনও পরিবর্তন হয়নি। পশ্চিমী সংবাদসংস্থাগুলির মনগড়া চিন্তাভাবনা(এগুলি)।' তবে এখনও কোনও উপায়ে পৌঁছোতে পারেনি মস্কো-নয়াদিল্লি। আলোচনা চলতে থাকলেও স্থানীয় মুদ্রায় বাণিজ্যের জন্য কোনও নিয়ম প্রণয়ন করা হয়নি। ফাইল ছবি: টুইটার (ANI)
3/5রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে ভারত সরকারের আধিকারিকদের উল্লেখ করে দাবি করা হয়েছে, রাশিয়া তাদের মুদ্রা ভাণ্ডারে রুপি রাখা নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে না। তারা বরং চিনা ইউয়ান বা অন্য মুদ্রায় অর্থ প্রদান করতে চায়। ফাইল ছবি: রয়টার্স (ANI)
4/5অপর এক আধিকারিক রাশিয়া ও ভারতের মধ্যে উচ্চ বাণিজ্যিক ব্যবধানের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মস্কো ভাবছে, এমনটা করা হলে বার্ষিক ৪০ বিলিয়ন ডলারের বেশি রুপির উদ্বৃত্ত থেকে যাবে তাদের কাছে। ছবিটি প্রতীকী : রয়টার্স (ANI)
5/5এখনও বেশিরভাগ কেনাকাটাই ডলারে করা হয়। তবে সময়ের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর দিরহামের মতো অন্যান্য মুদ্রায় লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষত ইউক্রেন হানার পর পশ্চিমী দেশগুলি রাশিয়ার উপর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। আর তার অংশ হিসাবে ৬০ মার্কিন ডলার প্রতি ব্যারেলের বেশি দামে অপরিশোধিত তেল কেনা নিষিদ্ধ। সেক্ষেত্রে ডলারে লেনদেন করা যাবে না। আর সেই সমস্যার কারণেই বর্তমানে দিরহামে দাম দিচ্ছে ভারত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) (ANI)