কার্পাস চাষের জন্য বছরে প্রায় ৬০-১০০ সেমি বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয়। গত ১-২ বছরে অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে ক্রমেই উত্পাদন ব্যাহত হয়েছে। তার উপর ২০২৩ সালে বৃষ্টিপাত কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতি ভবিষ্যত ঠিক কী দাঁড়াবে, তা বলতে পারছেন না কেউই।
1/5মাত্র কয়েকদিন আগের কথাই। একসময়ে বিশ্বের বৃহত্তম কার্পাস রফতানিকারক ছিল ভারত। তবে বর্তমানে জলবায়ু সংকটে খারাপ উত্পাদনে পুরোটাই জলে গিয়েছে। আপাতত নিজেকেই আমদানি করতে হচ্ছে ভারতকে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Bloomberg)
2/5পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, উত্পাদন বাড়ানোর জন্য সরকার নতুন পদক্ষেপেরও ঘোষণা করেছে। তবে আপাতত যা পরিস্থিতি, তার থেকে দ্রুত বের হওয়ার উপায় দেখছে না কেউই। প্রতীকী ছবি: ব্লুমবার্গ (Bloomberg)
3/5বিশেষত আন্তর্জাতিক কার্পাস উত্পাদনে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও চিনের মতো এশীয় দেশগুলি। তাছাড়া রেয়ন, নাইলন, পলিয়েস্টার, আক্রিলিনের মতো দ্রব্যের চাহিদাও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতের অভ্যন্তরীণ চাহিদাও অনেকটাই বেশি। ফলে এমন পরিস্থিতিতে বিদেশে রফতানির বদলে উল্টে আমদানি করতে হচ্ছে ভারতে। ফাইল ছবি: মিন্ট (Bloomberg)
4/5বিশ্ববাজারে সাধারণত দীর্ঘ আঁশ যুক্ত তুলারই চাহিদা বেশি থাকে। কিন্তু ভারতে সেই উত্পাদন বেশ কম। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Bloomberg)
5/5কার্পাস চাষের জন্য বছরে প্রায় ৬০-১০০ সেমি বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয়। গত ১-২ বছরে অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে ক্রমেই উত্পাদন ব্যাহত হয়েছে। তার উপর ২০২৩ সালে বৃষ্টিপাত কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতি ভবিষ্যত ঠিক কী দাঁড়াবে, তা বলতে পারছেন না কেউই। ফাইল ছবি: এপি (Bloomberg)