PM Narendra Modi: ‘জাতীয় ঐক্যের রঙ আরও গভীর হবে’ হোলির শুভেচ্ছা মোদীর, সম্প্রীতির বার্তা মুর্মুর

এক্স পোস্টে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী হোলির শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, ‘আপনাদের সকলকে হোলির অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আনন্দে ভরা এই উৎসব সকলের জীবনে নতুন উৎসাহ ও শক্তি সঞ্চার করবে এবং দেশবাসীর মধ্যে ঐক্যের রঙ আরও গভীর করে তুলবে।’

আজ রঙের উৎসব হোলি। উৎসবের আনন্দে মাতোয়ারা গোটা দেশ। এই উদ্দেশ্যে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি জাতীয় ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করার বার্তা দিয়েছেন। এছাড়াও দেশবাসীর জীবনে আনন্দ ও সুখের জন্য প্রার্থনা করেছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও হোলির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও দেশবাসীকে এই উৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

এক্স পোস্টে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী হোলির শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, ‘আপনাদের সকলকে হোলির অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আনন্দে ভরা এই উৎসব সকলের জীবনে নতুন উৎসাহ ও শক্তি সঞ্চার করবে এবং দেশবাসীর মধ্যে ঐক্যের রঙ আরও গভীর করে তুলবে।’ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও শুক্রবার হোলি উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি এক্স পোস্টে লিখেছেন, ‘রঙের উৎসব হোলি উপলক্ষে সকল দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আনন্দের এই উৎসব ঐক্য, ভালোবাসা এবং সম্প্রীতির বার্তা দেয়। এই উৎসব ভারতের মূল্যবান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যেরও প্রতীক। এই শুভ উপলক্ষে আমরা সকলে মিলে ভারত মাতার সমস্ত সন্তানের জীবনকে অগ্রগতি, সমৃদ্ধি এবং সুখের রঙে ভরিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করি।’

এদিকে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও শুক্রবার হোলির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি দেশবাসীর সুখ ও স্বাস্থ্যের জন্য প্রার্থনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘হোলির শুভ উৎসবে আপনাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আনন্দ, সুখ এবং নতুন শক্তির প্রতীক এই উৎসব আপনাদের জীবনকে সুখ এবং সুস্বাস্থ্যের রঙে ভরিয়ে তুলুক। আপনাদের হোলি আনন্দময় এবং নিরাপদ হোক!’

উল্লেখ্য, আজ হোলি আবার জুম্মার নামাজ রয়েছে। তাই সম্প্রদায়িক সম্প্রতি বজায় রাখতে দেশজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে আধাসামরিক বাহিনী রুট মার্চ করেছে। সম্ভলের পুলিশ সুপার কে কে বিষ্ণোই হোলির প্রস্তুতি সম্পর্কে এএনআই-কে জানিয়েছেন, হোলির জন্য মার্চ করা হবে। শহরের সমস্ত অংশে এর আগে হোলি পালন হবে। দুপুর ২:৩০ টোর আগে পর্যন্ত মানুষ হোলি খেলবে। নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখানে দুপুর আড়াইটার পর শুক্রবারের জুম্মার নামাজ আদায় হবে।

উত্তর প্রদেশের আলিগড়েও উত্তর মানুষ একে অপরকে আলিঙ্গন করে এবং রঙ মেখে উৎসবের আমেজে মেতে উঠেছে। ঐতিহ্যবাহী লোকসঙ্গীত এবং প্রাণবন্ত নৃত্যের সঙ্গে মিশে শহরের প্রতিটি কোণ উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে। এদিকে, ছত্তিশগড়েও হোলির জন্য শুক্রবারের জুম্মার নামাজের সময় পিছিয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে ওয়াকফ বোর্ড।