সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্প নিয়ে সমালোচনা উঠেছে দেশ জুড়েই। কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এই প্রকল্পকে একেবারে সম্পদের ভয়াবহ অপব্যবহার বলেও উল্লেখ করেছেন। আর বৃহস্পতিবার সেই প্রকল্পের আওতায় থাকা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের নতুন অফিস উদ্বোধনের সময় কার্যত সেই সমালোচনারও জবাব দিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রসঙ্গত ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এখানে নয়া পার্লামেন্ট ও কেন্দ্রীয় সরকারের নানা কার্যালয় তৈরি হবে।
প্রধানমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, ‘সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে অন্তর্ঘাত করার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। ভিত্তিহীন তথ্য ছড়ানো হয়েছে। কিন্তু পুরানো বিল্ডিংগুলি যেখানে আমাদের মন্ত্রক কাজ করছিলেন সেখানকার কী দুরবস্থা সেব্যাপারে তাঁরা কিছুই বলছেন না। নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কমপ্লেক্সের কথা ও কতটা তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ সেব্যাপারেও কিছুই তাঁরা বলছেন না। যদি এটা তাঁরা বলেন তবে তো তাদের মিথ্যা ধরা পড়ে যাবে।’ কার্যত এভাবেই এদিন রাহুল গান্ধীকে নিশানা করে তির ছুঁড়লেন মোদী।
এদিকে কংগ্রেস বার বার এই প্রকল্পে আপত্তি তুলেছে। এই প্রকল্প বন্ধ করে সরকারের অতিমারি পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াইতে অর্থ ব্যয় করা দরকার বলেও কংগ্রেস দাবি করেছিল। এদিকে এদিন প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘৭ হাজার আধিকারিক এই নতুন কার্যালয়ে বসতে পারবেন। সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি সরকার কতটা অগ্রাধিকার ও সম্মান প্রদর্শন করে সেটাও এর মাধ্যমে প্রতিফলিত হবে।’প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে যেখানে আস্তাবল হিসাবে ব্যবহার করা হত সেখান থেকে আমাদের প্রতিরক্ষামন্ত্রক কাজ চালাচ্ছে এটা ভেবেই আমার আশ্চর্য লাগত। এরকম জীর্ণ ও পুরানো বাড়ি থেকে কীভাবে প্রতিরক্ষামন্ত্রক কাজ করত তা নিয়ে সবসময় অবাক লেগেছে আমার। সংবাদ মাধ্যম এটা নিয়ে কেন কভার করত না?’ মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর।
সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্প নিয়ে সমালোচনা উঠেছে দেশ জুড়েই। কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এই প্রকল্পকে একেবারে সম্পদের ভয়াবহ অপব্যবহার বলেও উল্লেখ করেছেন। বৃহস্পতিবার সেই প্রকল্পের আওতায় থাকা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের নতুন অফিস উদ্বোধনের সময় সেই সমালোচনারও জবাব দিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রসঙ্গত ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এখানে নয়া পার্লামেন্ট ও কেন্দ্রীয় সরকারের নানা কার্যালয় তৈরি হবে। প্রধানমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে অন্তর্ঘাত করার জন্য কেমন চেষ্টা করা হয়েছে। কিভাবে ভিত্তিহীন তথ্য ছড়ানো হয়েছে। কিন্তু পুরানো বিল্ডিংগুলি যেখানে আমাদের মন্ত্রক কাজ করছে সেখানকার কী দুরবস্থা সেব্যাপারে তাঁরা কিছুই বলছেন না। নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কমপ্লেক্সের কথা ও কতটা তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ সেব্যাপারেও কিছুই তাঁরা বলছেন না। যদি এটা তাঁরা বলেন তবে তো তাদের মিথ্যা ধরা পড়ে যাবে। কার্যত এভাবেই এদিন রাহুল গান্ধীকে নিশানা করে তির ছুঁড়লেন মোদী।
এদিকে কংগ্রেস বার বার এই প্রকল্পে আপত্তি তুলেছে। এই প্রকল্প বন্ধ করে সরকারের অতিমারি পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াইতে অর্থ ব্যয় করা দরকার বলেও কংগ্রেস দাবি করেছিল। এদিকে এদিন প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ৭ হাজার আধিকারিক এই নতুন কার্যালয়ে বসতে পারবেন। সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি সরকার কতটা অগ্রাধিকার ও সম্মান প্রদর্শন করে সেটাও এর মাধ্যমে প্রতিফলিত হবে।প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে যেখানে আস্তাবল হিসাবে ব্যবহার করা হত সেখান থেকে আমাদের প্রতিরক্ষামন্ত্রক কাজ চালাচ্ছে এটা ভেবেই আমার আশ্চর্য লাগত। এরকম একটা জীর্ণ ও পুরানো বাড়ি থেকে কীভাবে প্রতিরক্ষামন্ত্রক কাজ করত তা নিয়ে সবসময় অবাক লাগত। সংবাদ মাধ্যম এটা নিয়ে কেন কভার করত না? মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর।
|#+|