হে ঠাকুর যেন ভালো কিছু হয়! চন্দ্রযান মিশনের সাফল্য কামনায় এবার সীমা হায়দার। পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা সীমা ভাবি রীতিমতো পুজোপাটের মাধ্যমে চন্দ্রযানের সাফল্য কামনা করেছেন। জোড়হাত করে পুজোতে বসেছেন তিনি। সেই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সোস্য়াল মিডিয়ায়। রীতিমতো উপোস করে তিনি প্রার্থনা শুরু করে দিয়েছেন।
ঠাকুরের সামনে হাত জোড় করে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে সীমা হায়দারকে। গোটা দেশের পাশাপাশি তিনি এই মিশনের সাফল্য কামনা করছেন। তিনি ভারতবাসী নন। তিনি পাকিস্তান থেকে এসেছেন ভারতে। প্রেমের টানে ভারতে এসেছেন তিনি। এরপর তিনি ভারতীয় যুবক সচিন মীনাকে বিয়ে করেছেন। বার বার তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্ম হওয়ার চেষ্টা করেছেন।
এবার হরঘর তিরঙ্গা কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে রাখি পাঠিয়েছেন। এবার চন্দ্রযানের সাফল্য কামনায় উপোস করে পুজো, প্রার্থনায় বসলেন সীমা হায়দার। মন থেকে চাইছেন সফল হোক ভারত। তবুও সন্দেহ যাচ্ছে না অনেকের। সত্যিই কি ভারতের ভালো চান সীমা? নাকি সবটাই সাজানো? ভারতের আস্থা অর্জনের জন্য এই সব পরিকল্পনা করছেন তিনি?
সীমার দাবি পাবজি খেলতে গিয়ে আলাপ হয়েছিল ভারতীয় যুবক সচিনের সঙ্গে। এরপর প্রেমের টানে চার সন্তানকে নিয়ে ভারতে চলে আসেন তিনি। সচিনকে বিয়েও করেছেন তিনি। কিন্তু সীমাকে ঘিরে সন্দেহের মেঘ কাটেনি এখনও এখনও। তিনি কি সত্যিই ভারতকে ভালোবাসেন?নাকি পাকিস্তান পাঠিয়েছে তাকে?
তবে সীমা নিজে অবশ্য জানিয়েছেন তিনি পাকিস্তানে ফিরতে চান না। তিনি ভারতেই থাকতে চান।
এবার চন্দ্রযানের সাফল্য কামনায় পাকিস্তান থেকে আসা সীমা হায়দার।