রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশনেই এই আইনের খসড়া আনতে পারে। এর মাধ্যমে গিগ কর্মীদের আইনি সুরক্ষা প্রদান করা হবে। এর পাশাপাশি সেই রাজ্যের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির সুবিধা প্রদান করা হতে পারে। রাজস্থান সরকারের এক আধিকারিক সূত্রে মিলেছে এই খবর।
1/5ভারতে ক্রমেই বাড়ছে গিগ কর্মীর সংখ্যা। আর সেই কারণেই, এই প্রথম বার তাঁদের আইনি সুরক্ষার বিষয়ে আলাদা করে ভাবল কোনও রাজ্য। ২০২৩ সালের মার্চের মধ্যে এই বিষয়ে কোনও আইন তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করতে চাইছে রাজস্থান সরকার। ফাইল ছবি: সুইগি (ShutterStock)
2/5রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশনেই এই আইনের খসড়া আনতে পারে। এর মাধ্যমে গিগ কর্মীদের আইনি সুরক্ষা প্রদান করা হবে। এর পাশাপাশি সেই রাজ্যের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির সুবিধা প্রদান করা হতে পারে। রাজস্থান সরকারের এক আধিকারিক সূত্রে মিলেছে এই খবর। ফাইল ছবি: শাটারস্টক (ShutterStock)
3/5গিগ কর্মী কারা? ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অথবা, অস্থায়ী চুক্তির ভিত্তিতে যেকোনও পেশাই 'গিগ' কাজ বলা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওলা, উবার, সুইগি এবং জোমাটোর মতো অ্যাপ-ভিত্তিক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থার ডেলিভারি কর্মীরা সাধারণত গিগ কর্মী হন। ফাইল ছবি: পিটিআই (ShutterStock)
4/5জুলাই মাসে, রাজস্থান সরকার গিগ কর্মীদের উপর একটি নমুনা সমীক্ষা করে। এর মাধ্যমে এই ধরনের কর্মীদের সুবিধা-অসুবিধা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী বেশিরভাগ গিগ কর্মীই জানান, তাঁদের কাজের সময়ের আরও ফ্লেক্সিবিলিটি চাই। এর পাশাপাশি ছুটি, কাজের ধরন বাছাই করার ক্ষমতা ইত্যাদিরও দাবি করেন কর্মীরা। ফাইল ছবি: পিটিআই (ShutterStock)
5/5গিগ কর্মীদের অনেকেই সামাজিক সুরক্ষার বিভিন্ন সুবিধাগুলি(যেমন স্বাস্থ্যবিমা) পান না। এক প্রথম সারির নিয়োগ সংস্থার মতে, ভারতে প্রায় ৭৭ লক্ষ গিগ কর্মী আছেন। ২০২৯-৩০ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ২.৩৫ কোটিতে পৌঁছাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই জাতীয় কর্মীদের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাই তাত্পর্যপূর্ণ আইনের প্রয়োজন আরও বেড়ে গিয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (ShutterStock)