উত্তরাখণ্ডের বন দফতর এক বিরল মুহূর্ত ক্যেমেরাবন্দী করল। হিমালয়ের কোলে এক জঙ্গলে সঙ্গমে লিপ্ত দুই কিং কোবরা। কোবরার উপর পাঁচবছর মেয়াদী এক গবেষণা চালাচ্ছে উত্তরাখণ্ডের বন দফতর। এই গবেষণা চলাকালীনই নৈনিতাল জেলার এখ জঙ্গলে ক্যামেরাবন্দী হয় এই বিরল মুহূর্ত। জঙ্গলের মুখ্য সংরক্ষক সঞ্জীব চতুর্বেদী জানান, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকাতে তাঁরা কোবরার গতিবিধি নজরে রেখে তা নিয়ে গবেষণা করছেন। সেই সময় এই মুহূর্তটি ক্যামেরায় ধরা দেয়।
ভিডিয়োটি ধরা পড়েছে গবেষক জ্যোতি প্রকাশ যোশীর ক্যামেরাতে। সঞ্জীব চতুর্বেদী বলেন, 'এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে জ্যোতি প্রকাশ যোশী এবং জিজ্ঞাসু ডোলিয়া নৈনিতালের বিভিন্ন জঙ্গলে কিং কোবরার সঙ্গম নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিলেন। এই সময়ে প্রথমার উত্তরাখণ্ডের বন দফতরের ক্যামেরায় ধরা পড়ল এই মুহূর্ত।'
উত্তরাখণ্ডের বন দফতর এক বিরল মুহূর্ত ক্যেমেরাবন্দী করল। হিমালয়ের কোলে এক জঙ্গলে সঙ্গমে লিপ্ত দুই কিং কোবরা। কোবরার উপর পাঁচবছর মেয়াদী এক গবেষণা চালাচ্ছে উত্তরাখণ্ডের বন দফতর। এই গবেষণা চলাকালীনই নৈনিতাল জেলার এখ জঙ্গলে ক্যামেরাবন্দী হয় এই বিরল মুহূর্ত। জঙ্গলের মুখ্য সংরক্ষক সঞ্জীব চতুর্বেদী জানান, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকাতে তাঁরা কোবরার গতিবিধি নজরে রেখে তা নিয়ে গবেষণা করছেন। সেই সময় এই মুহূর্তটি ক্যামেরায় ধরা দেয়।
ভিডিয়োটি ধরা পড়েছে গবেষক জ্যোতি প্রকাশ যোশীর ক্যামেরাতে। সঞ্জীব চতুর্বেদী বলেন, 'এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে জ্যোতি প্রকাশ যোশী এবং জিজ্ঞাসু ডোলিয়া নৈনিতালের বিভিন্ন জঙ্গলে কিং কোবরার সঙ্গম নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিলেন। এই সময়ে প্রথমার উত্তরাখণ্ডের বন দফতরের ক্যামেরায় ধরা পড়ল এই মুহূর্ত।'
|#+|
উল্লেখ্য, কিং কোবরা মূলত দক্ষিণ ভারত এবং উত্তর-পূর্বের ঘন জঙ্গলে পাওয়া যাওয়ার কথা। তবে ১৯২০ সাল থেকেই উত্তরাখণ্ডে কিং কোবরার অস্তিত্বের খোঁজ পেয়েছেন গবেষকরা। ২০১৫ থেকে ২০২০-র মধ্যে মোট ১৩২ বার (নৈনিতাল-৮৩, দেহরাদূন-৩২, উত্তরকাশি-৩, হরিদ্বার-২, অন্যান্য স্থান-১২) কিং কোবরা দেখা গিয়েছে। কিং কোবরার সবথেকে উঁচু বাসার খোঁজ মিলেছে মুক্তেশ্বরে। সেটি সমুদ্র স্তর থেকে ২৩০৩ মিটার উঁচুতে। গোটা বিশ্বের নিরিখে এটা কিং কোবরার সর্বোচ্চ বাসস্থান। উল্লেখ্য, ভারতের জাতীয় সরীসৃপ ই কিং কোবরা।