মূলত খাদ্যদ্রব্যের দাম বৃদ্ধিকেই এর জন্য কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে। চাল, গম-আটা, বাজরা, ডাল, দুধ, পেঁয়াজ, লঙ্কা (কাঁচা/শুকনো), আদা, মশলা, শাকসবজি ও ফল, চা, মাছ, ইত্যাদির দাম বৃদ্ধির কারণেই চাপ পড়েছে কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে। ।
1/5জুলাই মাসে খামার ও গ্রামীণ কর্মীদের খুচরো মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, খামার ও গ্রামীণ কর্মীদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৬.৬০ শতাংশ এবং ৬.৮৩ শতাংশে পৌঁছেছে মূল্যবৃদ্ধির হার। মূলত নির্দিষ্ট কিছু খাদ্য সামগ্রীর উচ্চ মূল্যের কারণে এই বৃদ্ধি। জুন মাসেই এটি যথাক্রমে ৬.৪৩ শতাংশ এবং ৬.৭৬ শতাংশ ছিল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স) (Reuters)
2/5একইভাবে, ২০২২ সালের জুলাইতে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৫.৩৮ শতাংশ এবং ৫.৪৪ শতাংশ ছিল। তুলনাস্বরূপ, জুন মাসেই তা ৫.০৯ শতাংশ এবং ৫.১৬ শতাংশে ছিল। আগের বছরের একই মাসে এটি যথাক্রমে ২.৬৬ শতাংশ এবং ২.৭৪ শতাংশ ছিল। ফাইল ছবি: এএনআই (Reuters)
3/5জুলাই ২০২২-এ কৃষি শ্রমিক এবং গ্রামীণ শ্রমিকদের জন্য সর্বভারতীয় ভোক্তা মূল্য সূচক ৬ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানেো যথাক্রমে ১১৩১ এবং ১১৪৩ পয়েন্টে দাঁড়ি আছে। জুন মাসেই CPI-AL ১১২৫ পয়েন্ট, ১১৩৭ পয়েন্টে ছিল। ফাইল ছবি: পিটিআই (Reuters)
4/5মূলত খাদ্যদ্রব্যের দাম বৃদ্ধিকেই এর জন্য কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে। চাল, গম-আটা, বাজরা, ডাল, দুধ, পেঁয়াজ, লঙ্কা (কাঁচা/শুকনো), আদা, মশলা, শাকসবজি ও ফল, চা, মাছ, ইত্যাদির দাম বৃদ্ধির কারণেই চাপ পড়েছে কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে। । ছবি : রয়টার্স (Reuters) (Reuters)
5/5সূচকের বৃদ্ধি বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন রকম। কৃষি শ্রমিকদের ক্ষেত্রে, ২০টি রাজ্যে ১ থেকে ১৩ পয়েন্ট পর্যন্ত বৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে। তামিলনাড়ু ১৩০১ পয়েন্ট নিয়ে এই সূচক টেবিলের শীর্ষে রয়েছে। অন্যদিকে সবচেয়ে নিচে হিমাচল প্রদেশ। সূচকে তাদের পয়েন্ট ৮৯০। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)