বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Odisha: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ওড়িশার এই এয়ারস্ট্রিপ নিয়ে এবার 'উড়ান স্কিম' এর আওতায় বড় পদক্ষেপ!

Odisha: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ওড়িশার এই এয়ারস্ট্রিপ নিয়ে এবার 'উড়ান স্কিম' এর আওতায় বড় পদক্ষেপ!

ওড়িশার এয়ারস্ট্রিপ নিয়ে বড় ভাবনা চিন্তা

জানা গিয়েছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বিষয়টি নিয়ে রাজ্যসরকার ডিআরডিওকে অবহিত করা হয়েছে। এর আগে, এই এয়ারস্ট্রিপকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে ডিআরডিওর কাছে আবেদন জানায় ওড়িশা সরকার। ওড়িশা সরকারের তরফে মুখ্যসচিব সুরেশ চন্দ্র মহাপাত্রর চিঠি যায় ডিআরডিওর অনুমতির জন্য, যাতে এই এয়ারস্ট্রিপে অসামরিক বিমান চলাচলে ডিআরডিও ‘নো অবজেকশন’ সার্টিফিকেটের মাধ্যমে সম্মতি দেয়। আর সেই সম্মতিই দিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক।

ওড়িশার ময়ূরভঞ্জে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি এয়ারস্ট্রিপকে এবার 'উড়ান স্কিমের' আওতায় আনা নিয়ে ছাড়পত্র দিল কেন্দ্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। উল্লেখ্য, ওই উড়ান স্কিমের আওতায় আঞ্চলিক যোগাযোগকে আরও মজবুত করতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকে। সেই জায়গা থেকে ময়ূরভঞ্জের এই এয়ারস্ট্রিপ আগামীতে বিমান যোগাযোগের বড় প্ল্যাটফর্ম হতে পারে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান যখন বার্মায় অনুপ্রবেশ করেছিল, সেই সময়কালে এই এয়ারস্ট্রিপ ব্যবহার হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওড়িশা সরকার রসগোবিন্দপুরের এয়ারস্ট্রিপটি ২৬.০৩ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে নেওয়ার শর্তে রাজি হয়েছে। ১৬০.৩৫ কোটি একর জোড়া এই এলাকায় শুরু হয়েছে উজডান স্কিমের আওতায় উন্নয়নের পদক্ষেপ। জানা গিয়েছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বিষয়টি নিয়ে রাজ্যসরকার ডিআরডিওকে অবহিত করা হয়েছে। এর আগে, এই এয়ারস্ট্রিপকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে ডিআরডিওর কাছে আবেদন জানায় ওড়িশা সরকার। ওড়িশা সরকারের তরফে মুখ্যসচিব সুরেশ চন্দ্র মহাপাত্রর চিঠি যায় ডিআরডিওর অনুমতির জন্য, যাতে এই এয়ারস্ট্রিপে অসামরিক বিমান চলাচলে ডিআরডিও ‘নো অবজেকশন’ সার্টিফিকেটের মাধ্যমে সম্মতি দেয়। আর সেই সম্মতিই দিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। এই এয়ারস্ট্রিপ বিমানচলাচলে কার্যকরি হলে বাংলার প্রতিবেশী রাজ্য আরও একটি ছোট বিমানবন্দর পেয়ে থাকবে।

উল্লেখ্য, যে এয়ারস্ট্রিপ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বাড়ি রাইরাংপুর থএকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে। এই এয়ারস্ট্রিপকে বিমানচলাচলের জন্য তুলে ধরতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়ে উঠেছে। কতটা এলাকায় কী নির্মিত হবে, নিরাপত্তা, খরচ সমস্ত বিষয়ই চলছে আলোচনা। উল্লেখ্য, নিয়ম অনুযায়ী এই এলাকা ছিল ডিআরডিওর আওতায়। আর তারাই এই জমি ওড়িশা সরকারকে দিয়েছে, তাদের মতো করে কেন্দ্রের উড়ান স্কিমের আওতায় এই এয়ার স্ট্রিপকে গড়ে তোলা হবে বিমানচলাচলের জন্য।  

 

 

 

 

 

 

 

 

বন্ধ করুন