জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার জন্য ২০২১ সালে আবেদন করেছিলেন এক হাজার শিক্ষার্থী৷ তাদের ভিসা প্রক্রিয়া ডিসেম্বরের মধ্যে ভিসা সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশে অবস্থান করা জার্মানির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা৷ আজ জাতীয় প্রেসক্লাব ভবনের একটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন তারা৷ শিক্ষার্থীরা জানান, দেশে অবস্থান করে তারা ১৪-১৫ মাস ধরে অনলাইনে ক্লাস করেছেন৷ কিন্তু সশরীরে বাধ্যতামূলকভাবে ক্লাস চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ ফলে তাদের ছাত্রত্ব বাতিল হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷
শিক্ষার্থীদের দাবি, ২০২১ সালে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া শিক্ষার্থীদের ইন্টারভিউ নিশ্চিতের জন্য ২০২২ সালের মধ্যে সুপার ফ্রাইডে ও সুপার মাস চালু করতে হবে৷ কমপক্ষে ১২ মাসের মধ্যে ইন্টারভিউ তারিখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে।
২০২০ সালে ভিসা পেতে নয় মাস অপেক্ষার কথা দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছিল বলে দাবি শিক্ষার্থীদের৷ কিন্তু ২০২১ সালে ১০-১২ মাস সময় লাগছে৷ প্রতি বছর সময়সীমা বেড়েই চলছে বলে অভিযোগ তাদের৷ অক্টোবর মাসের মধ্যে সশরীরে গিয়ে ক্লাস না করলে তাদের ছাত্রত্ব বাতিল করে দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষার্থীরা৷
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রতিবেদনটি ডয়চে ভেলে থেকে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রতিবেদনই তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কোনও প্রতিনিধি এই প্রতিবেদন লেখেননি।)