দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে নিজের ঘরে এক পড়ুয়ার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। এমবিবিএস ছাত্রীর এই মৃত্যুতে স্বভাবতই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ক্যাম্পাস জুড়ে। পুলিশ জানিয়েছে আত্মঘাতী পড়ুয়ার একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়েছে, যেখানে ইঙ্গিত মিলেছে পড়ুয়ার ডিপ্রেশনের সমস্যার। ফলে মনে করা হচ্ছে, ডিপ্রেশন থেকেই এই আত্মহননের রাস্তা তিনি বেছে নেন। তবে তদন্ত জারি রয়েছে।
আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে আইআইটি হায়দরাবাদ ক্যাম্পাসেও। বুধবার বেলা ১১.৩০ মিনিট নাগাদ ছাত্রের আত্মহত্যার খবর উঠে আসে। মনে করা হচ্ছে, তার আগের রাতে এই আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। তবে এই ঘটনার ক্ষেত্রে কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি। ছাত্র যে ঘরে থাকতেন সেখান থেকেই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। এম টেকের দ্বিতীয় বর্ষের এই পড়ুয়ার মৃত্যুতে উঠছে নানান প্রশ্ন। স্বভাবতই উদ্বেগের মাত্রাও চড়ছে। নাচে,গানে উৎসবে হরিতালিকা তিজ পালনে মাতলেন মহিলারা! উত্তরবঙ্গের কিছু দৃশ্য
উল্লেখ্য, কীভাবে আইআইটি ক্যাম্পাসে ওই পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। তবে ছাত্রের অভিভাবকরা পৌঁছলে কেস রেজিস্টার হলে পুলিশ আরও কিছু তথ্য একত্রিত করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে ২২ বছরের মেডিক্যাল ছাত্রীর মৃত্যুতে স্বভাবতই সেখানে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, তাঁর ঘর থেকে বহু অ্যান্টি ডিপ্রেসেন্ট ওষুধ উদ্ধার হয়েছে। সব মিলিয়ে দেশের দুই নামী প্রতিষ্ঠানে মেধাবী পড়ুয়াদের আত্মহনন বেশ ভাবাচ্ছে।