জাতীয় সংগীত গেয়ে রেকর্ড করলেন তেলেঙ্গানার কন্য়া। সাত ঘণ্টায় ৭৫বার জনগণমন গেয়েছেন তিনি। জাতীয় সংগীত গেয়ে বিশ্বরেকর্ড করলেন পান্ডুড়া অর্চনা নামে করিমনগর শহরের বাসিন্দা ওই শিক্ষিকা। তিনি একটি বেসরকারি কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল হিসাবে কর্মরতা। এমএসসির পাশাপাশি এমএড পাশ করেছেন তিনি। এককথায় উচ্চশিক্ষিতা।
সেই ছোট্টবেলা থেকেই তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে জাতীয় সঙ্গীত গাইতেন। সাধারণতন্ত্র দিবস ও স্বাধীনতা দিবসে প্রতিবার তিনি জাতীয় সঙ্গীত গাইতেন। আর সেই জাতীয় সঙ্গীত গেয়েই তিনি রেকর্ড করলেন এবার।
স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজাদি কা অমৃত মহোৎসবকে স্মরণীয় করে রাখতে বিশেষ এই উদ্যোগ তিনি নেন।সাত ঘণ্টা ধরে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার টার্গেট তিনি নিয়েছিলেন। আর তাতে তিনি পুরোপুরি সফল।
বিশ্বরেকর্ডের তালিকায় নাম উঠেছে তাঁর। করিমনগর কমিশনার অফ পুলিশ ভি সত্যনারায়ণ সহ পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা তাঁকে সংবর্ধনা দেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে রেকর্ড করলেন তেলেঙ্গানার কন্যা। গোটা গানটি ৫টি স্ট্যানজাতে বিভক্ত। সেই গানই ছোটবেলা থেকে অনুশীলন করতেন ওই কন্যা।
এই জাতীয় সঙ্গীতের এক উজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে। ১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেই জনসমক্ষে এই গান গেয়েছিলেন।