মন্দির থেকে বেরোলেন অমিত শাহ। মন্দিরের বাইরে খুলে রাখা ছিল তাঁর জুতো। আর সেই মন্দিরের বাইরে রাখা জুতো তেলাঙ্গানার বিজেপি প্রেসিডেন্ট বন্দি সঞ্জয় হাতে করে নিয়ে এলেন অমিত শাহের পায়ের কাছে। এক ভাইরাল ভিডিয়োয় (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) এই ছবি উঠে আসতেই তেলাঙ্গানার কংগ্রেস ও রাষ্ট্রীয় সমিতির তরফে ধারালো সমালোচনা উঠে আসে।
ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে বন্দি সঞ্জয় তড়িঘড়ি অমিত শাহের আগে গিয়ে তাঁর জুতো তুলে নিয়ে অমিত শাহের পায়ের কাছে রাখলেন। সেকেন্দ্রাবাদের উজ্জয়িনী মহাকালি মন্দিরের এই ঘটনা ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় তেলাঙ্গানার রাজনীতি। উল্লেখ্য বছর ঘুরলেই তেলাঙ্গানায় বিধানসবা ভোট। তার আগে অমিত শাহের এই সফর ছিল বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। সেই জায়গায় এই ভিডিয়ো ঘিরে নয়া বিতর্ক রীতিমতো তোলপাড় করছে তেলাঙ্গানাকে। উল্লেখ্য, এক বিশেষ বিমানে তেলাঙ্গানা সফরে সদ্য গিয়েছিলেন আমিত শাহ। সেখানে কংগ্রেস নেতা রাজাগোপাল রেড্ডির বিজেপিতে যোগদান অনুষ্ঠানের জন্য সেখানে যান অমিত শাহ। অংশ নেন হাইভোল্টেজ মুনুগোড়ে জনসভায়। তারপরই সেকেন্দ্রাবাদের ওই মন্দিরে যান অমিত শাহ। শিবশম্ভূ রাইস মিলে CBI হানায় উঠছে অনুব্রতর জামাইবাবুর নাম! বিস্ফোরক গাড়ির চালক
ভিডিয়ো বন্দি দৃশ্যে দেখা গিয়েছে অমিত শাহের সঙ্গে মন্দিরে গিয়েছিলেন তেলাঙ্গানার রাজ্য বিজেপ্রি প্রেসিডেন্ট বন্দি সঞ্জয়ও। তবে অমিত শাহ মন্দিরের সিঁড়ি থেকে বেরিয়ে আসতেই বন্দি সঞ্জয় তড়িঘড়ি এগিয়ে গিয়ে তাঁকে জুতো এগিয়ে দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় টিআরএসএর প্রশ্ন ‘গুজরাতি নেতাকে জুতে এগিয়ে দেওয়া কি তেলাঙ্গানার আত্মমর্যাদার প্রতিফলন?’ একই সুর কথা বলছে কংগ্রেসও। দলের তরফে তেলাঙ্গানার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মণিকম ঠাকুরও এই ইস্যুতে তেলাঙ্গানার আত্মমর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।