আরজি করের বিচার চেয়ে প্রতিবাদ, প্রতিরোধ আর খালি কলকাতা বা রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। আটকে নেই দেশের গণ্ডিতেও। এটা ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। মোট ২৫ টা দেশের ১৩০ টা শহরের হাজার হাজার মানুষ পথে নেমেছেন। সকলের একটাই দাবি দোষীদের বিচার চাই।
আরও পড়ুন: 'চুল টানা'র হুমকি পাপিয়ার! জবাবে কটাক্ষ করে কুণাল বললেন, 'ওটা কমে এসেছে, নজর দেওয়ার বদলে বরং...'
কী জানা গিয়েছে?
গত ৯ অগস্ট ঘটে যাওয়া আরজি করের বর্বরতার বিচার চেয়ে গত রবিবার ৮ সেপ্টেম্বর একাধিক দেশের একাধিক শহরের মানুষ পথে নেমেছেন। এই দেশগুলোর তালিকায় আছেন জাপান, অস্ট্রেলিয়া, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, ইত্যাদি। বাদ যায়নি ইউরোপ মহাদেশের একাধিক দেশ। আমেরিকার ৬০ দেশেও প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছিলেন হাজার হাজার মানুষ।
আরও পড়ুন: প্রথম অভিযোগ এনেছিলেন তিনিই, অরিন্দম সাসপেন্ড হতেই রূপাঞ্জনা বললেন, 'দরকারে আবার লড়াইয়ে নামব'
সুইডেনের স্টকহোমে একাধিক মহিলারা রাজপথে জড়ো হয়ে বাংলা গান গেয়ে ওঠেন। ভারতীয় মহিলাদের উপর ঘটে চলা অত্যাচার নিয়ে সরব হন।
এদিনের এই বিশ্ব জুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক দীপ্তি জৈন। কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী ছিলেন। তিনি নিজ মহিলা চিকিৎসকদের নিয়ে ব্রিটেনে একটি প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করেন।
কেবল বিদেশ নয় ৮ সেপ্টেম্বর রবিবার কলকাতার বুকেও একাধিক কর্মসূচি চলে বিচার চেয়ে। দক্ষিণ কলকাতার স্কুলের প্রাক্তনীরা এদিন একটি প্রতিবাদ মিছিল করে গড়িয়াহাট থেকে রাসবিহারী পর্যন্ত। অন্যদিকে নৈহাটিতেও একই ধরনের মিছিল চলে। আরজি করের নির্যাতিতার বাড়ি থেকে আরজি কর হাসপাতাল পর্যন্ত মানব বন্ধন করা হয়। বাদ যায়নি রিকশা চালকের মিছিল। শিল্পীদের পথে এঁকে প্রতিবাদ, গানে গানে প্রতিবাদ সবই হয়েছে।
আরও পড়ুন: হাসপাতালে নামের ফলক নিয়ে দেবের নিন্দা কুণালের, 'উনি অপপ্রচার চালাচ্ছেন' পাল্টা জবাব অভিনেতার