চিনের মহিলা মহাকাশচারী হিসাবে প্রথম ৪১ বছর বয়সী ওয়াং ইয়াপিং নির্মীয়মান স্পেসস্টেশনে গেলেন। তিনজন চিনা মহাকাশচারী টিমের অন্যতম সদস্য তিনি। লং মার্চ-২এফ রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে গিয়েছেন তাঁরা। এই স্পেশ স্টেশনের নাম রাখা হয়েছে তিয়াংগং যার অর্থ স্বর্গীয় প্রাসাদ। তবে তিনিই প্রথম চিনা মহিলা মহাকাশচারী যিনি এই ধরনের স্পেস ওয়াক করলেন। ৬ মাস ধরে তাঁরা ওই স্পেস স্টেশনে থাকবেন। চিনের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এতদিন ধরে মহাকাশে থাকার নজির আর নেই। শনিবার চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিয়ে মহাকাশচারী জিয়া জিগাং তিয়ানহে কোর মডিউলের ছিটকিনি খুলে ফেলেছেন। এরপরই বেজিংয়ে যখন সকাল ৯টা ৫৮ মিনিট তখনই জিয়া জিগাং, ওয়াং ইয়াপিং ও ইয়ে ঘুনফু কোর মডিউলে একে একে প্রবেশ করেছেন।
চিনের মহিলা মহাকাশচারী হিসাবে প্রথম ৪১ বছর বয়সী ওয়াং ইয়াপিং নির্মীয়মান স্পেসস্টেশনে গেলেন। তিনজন চিনা মহাকাশচারী টিমের অন্যতম সদস্য তিনি। লং মার্চ-২এফ রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে গিয়েছেন তাঁরা। এই স্পেশ স্টেশনের নাম রাখা হয়েছে তিয়াংগং যার অর্থ স্বর্গীয় প্রাসাদ। তবে তিনিই প্রথম চিনা মহিলা মহাকাশচারী যিনি এই ধরনের স্পেস ওয়াক করলেন। ৬ মাস ধরে তাঁরা ওই স্পেস স্টেশনে থাকবেন। চিনের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এতদিন ধরে মহাকাশে থাকার নজির আর নেই। শনিবার চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিয়ে মহাকাশচারী জিয়া জিগাং তিয়ানহে কোর মডিউলের ছিটকিনি খুলে ফেলেছেন। এরপরই বেজিংয়ে যখন সকাল ৯টা ৫৮ মিনিট তখনই জিয়া জিগাং, ওয়াং ইয়াপিং ও ইয়ে ঘুনফু কোর মডিউলে একে একে প্রবেশ করেছেন।
|#+|
সূত্রের খবর এই তিন মহাকাশচারী চিনের স্পেস সেন্টারের দ্বিতীয় ব্যাচ। গত সেপ্টেম্বর মাসে আরও তিনজন মহাকাশচারী তিন মাস ধরে ভবিষ্যতের এই স্পেস স্টেশনে ছিলেন। নানা ধরনের কারিগরী যন্ত্রপাতি তাঁরা এই স্পেস স্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করেন। দুবার স্পেস ওয়াকও তারা করেছিলেন। এবারও মহাকাশচারীরা নানা বিষয়ে গবেষণার পাশাপাশি স্পেস স্টেশনটির উন্নতিতে কাজ করবেন। এদিকে গত এপ্রিল মাস থেকে এই স্পেস স্টেশনটির কাজ শুরু করেছিল চিন। প্রথম ও বৃহত্তম তিনটি মডিউলযুক্ত এই স্পেস স্টেশন।