ফের চিনে বড়সড় বিমান দুর্ঘটনা ঘটল। কয়েকিন আগেইমার্চ মাসে চিনে একবিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৩২ জন যাত্রী। সেই স্মৃতি ফিরিয়ে নিয়ে এলচোঙ্গকিং। চিনেরচোঙ্গকিং থেকে তিব্বত এয়ারলাইন্সের একটি লাসাগামী বিমান এই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। যদিও ঘটনায় কেউ নিহত হননি। পাইলট ও অন্যান্য বিমানকর্মীদের তত্পরতায় শতাধিক মানুষের প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার কবলে পড়া বিমানটি এয়ারবাস ৩৯১ ছিল। (আরও পড়ুন: যোগী রাজ্যে বড় জালিয়াতি, ৩ লাখ কৃষকের থেকে ‘PM কিষাণে’র টাকা ফেরত নেবে সরকার!)
জানা গিয়েছে, রানওয়েতে পিছলে যায় তিব্বত এয়ারলাইন্সের বিমানটি। স্থানীয় সময় সকাল ৮টা নাগাদ এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এরপরই বিান আগুন লেগে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বিমানে ৯ জন ক্রু ছিলেন। এবং বিমানের যাত্রী সংখ্যা ছিল ১১৩। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় অবশ্য কেউই মারা যাননি। তবে অধিকাংশ যাত্রী অল্প বিস্তর চোট পেয়েছেন। জানা গিয়েছে, অন্তত ৪০ জন যাত্রীকে প্রাথমিক চিকিত্সা দেওয়া হয় এই দুর্ঘটনার পর। বিমান সংস্থার তরফে জানানো হয়, যাত্রীদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসা হয়েছে।
এদিকে আজকের এই ঘটনায় মার্চ মাসের দুর্ঘটনার কথা মনে করাচ্ছে চিনবাসীকে। সেবারেকানমিং থেকে গুয়াংঝাউগামী ৭৩৭ বোয়িং বিমানটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সেই সময় গুয়াংঝাউ প্রদেশেরএকটি পাহাড়ে আচমকাই উপর ভেঙে পড়ে সেই বিমানটি। বিমানটি ভেঙে পড়তেই পাহাড়ে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়।যদিও সেই দুর্ঘটনার কারণ এখনও জানাতে পারেননি তদন্তকারীরা।