অন্য কয়েকটি বড় সংস্থার শেয়ারেরও যে দুরাবস্থা, তা অনেকেই খেয়াল করছেন না। ঠিক যেমন আরেক ভারতীয় শিল্পপতি অনিল আগরওয়ালের বেদান্ত রিসোর্সেস লিমিটেড। সংস্থার ঘারে এখন বেজায় ঋণের পাহাড়। জানুয়ারিতে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বন্ডও বকেয়া তাদের।
1/5সময়টা ভাল যাচ্ছে ভারতের ধনকুবেরদের। কেন? কারণ শেয়ার বাজারে আদানির সঙ্গে প্রায় তাল মিলিয়েই ধসেছে অনেকের সাম্রাজ্য। গত এক মাসে আদানি গোষ্ঠীর মোট সম্পদ ৩/৫ ভাগ কমে গিয়েছে। এই সময়ে সবার নজর খালি আদানি গোষ্ঠীরই দিকে। ফাইল ছবি: এএফপি (REUTERS/Toby Melville)
2/5সময়টা ভাল যাচ্ছে ভারতের ধনকুবেরদের। কেন? কারণ শেয়ার বাজারে আদানির সঙ্গে প্রায় তাল মিলিয়েই ধসেছে অনেকের সাম্রাজ্য। গত এক মাসে আদানি গোষ্ঠীর মোট সম্পদ ৩/৫ ভাগ কমে গিয়েছে। এই সময়ে সবার নজর খালি আদানি গোষ্ঠীরই দিকে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (REUTERS/Toby Melville)
3/5গত বছরের প্রায় এই একই সময়ে US ফেডারেল রিজার্ভ মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেয়। সুদের হার বাড়াতে শুরু করে তারা। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে বিশ্বজুড়েই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম তুঙ্গে উঠতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে ঋণে জর্জরিত বেদান্ত রিসোর্সেস আরও ডুবে যায়। ফাইল ছবি: এপি (REUTERS/Toby Melville)
4/5এমন পরিস্থিতিতে এই আন্তর্জাতিক, বেদান্ত রিসোর্সেসকে ভারতের, মুম্বইয়ে তালিকাভুক্ত বেদান্ত লিমিটেডের সঙ্গে জুড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা শুরু করে বোর্ড। তবে সেই পরিকল্পনা এখনও বাস্তবায়ন করা যায়নি। ব্লুমবার্গ নিউজের প্রতিবেদনে সংস্থার এই পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। বেদান্ত রিসোর্সেসের ঘাড়ে ঋণ। এদিকে বেদান্ত লিমিটেডে ক্যাশ ফ্লো ঠিকঠাক। এমন পরিস্থিতিতে দু'টি জুড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ফাইল ছবি : রয়টার্স (REUTERS/Toby Melville)
5/5তবে বেদান্ত রিসোর্সেস যে ঋণের পরিমাণ কমাচ্ছে না, তা কিন্তু নয়। গত বছরের মার্চ মাসে প্রায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মোট ঋণ ছিল তাদের। সেখান থেকে কমিয়ে প্রায় ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নেট-ঋণের নামিয়ে আনতে পেরেছে সংস্থা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) (REUTERS/Toby Melville)