বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Typewriters: টাইপ রাইটার নিয়ে আস্ত মিউজিয়াম, ঘুরে আসতে পারেন, মনে পড়বে অনেক কথা

Typewriters: টাইপ রাইটার নিয়ে আস্ত মিউজিয়াম, ঘুরে আসতে পারেন, মনে পড়বে অনেক কথা

টাইপরাইটার নিয়ে মিউজিয়াম। সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস

রাজেশ বলেন, টাইপরাইটারের ব্যবসা আমাদের পারিবারিক ব্যবসা। একটা সময় এমন একটা মেশিন যে ছিল সেটাই আমরা নতুন প্রজন্মকে দেখাতে চাই। বিশেষত ১৯১০-১৯৩০ সালের মধ্যে যে টাইপরাইটার পাওয়া যেত তারই নমুনা রয়েছে মিউজিয়ামে।

নিশা আনন্দ

হাইটেক যুগে টাইপরাইটার আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। একটা সময় ছিল মাধ্যমিকের পরে ছুটির তিনমাসে টাইপরাইটারে টাইপ শেখাটা যেন প্রথা হয়ে উঠেছিল। আর সেই টাইপরাইটার দিয়ে আস্ত একটি মিউজিয়াম গড়ে তুলেছেন মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের বাসিন্দা রাজেশ শর্মা। নয় নয় করে ৪০০টিরও বেশি টাইপরাইটার রয়েছে তাঁর মিউজিয়ামে। 

প্রায় দশ বছর আগে তাঁর এই টাইপরাইটার মিউজিয়ামের পথ চলা শুরু। আর বর্তমানে গোটা বিশ্ব থেকেই টাইপরাইটার এসেছে তাঁর সংগ্রহশালায়। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্সের টাইপরাইটারও রয়েছে তাঁর মিউজিয়ামে। ১৮৯০ সালের পুরানো টাইপরাইটারও রয়েছে তাঁর সংগ্রহে।

রাজেশ শর্মা সংবাদসংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন, ১০ বছর আগে এই মিউজিয়াম তৈরি শুরু করেছিলাম। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, জাপান, চিন, ভারত মিলিয়ে প্রায় ৪৫০ টাইপরাইটার রয়েছে আমার সংগ্রহে। ১৮৯০ সালের টাইপরাইটারও রয়েছে।

রাজেশ শর্মার বাবা মাধব প্রসাদ শর্মা একটা সময় আদালতের বাইরে টাইপ করতেন। পরে ছেলে এই মিউজিয়াম শুরু করেন। নতুন প্রজন্ম যাতে টাইপ রাইটার সম্পর্কে জানতে পারে তার জন্যই এই মিউজিয়াম।

রাজেশ বলেন, টাইপরাইটারের ব্যবসা আমাদের পারিবারিক ব্যবসা। একটা সময় এমন একটা মেশিন যে ছিল সেটাই আমরা নতুন প্রজন্মকে দেখাতে চাই। বিশেষত ১৯১০-১৯৩০ সালের মধ্যে যে টাইপরাইটার পাওয়া যেত তারই নমুনা রয়েছে মিউজিয়ামে।

আমেরিকায় তৈরি ১৮৯০ সালে টাইপরাইটারও আছে এই মিউজিয়ামে। করোনার নামে টাইপরাইটার ছিল জানেন? ১৯১৩ সালে করোনা কোম্পানি, রয়্যাল কোম্পানি, ট্রাম্প কোম্পানির টাইপরাইটার রয়েছে তাঁর সংগ্রহে।

বন্ধ করুন