রুশ সেনার হাত থেকে একের পর এক শহরকে দখলমুক্ত করতে উদ্যত হয়েছে ইউক্রেনের সেনা। ইতিমধ্যেই এই যুদ্ধে একের পর এক বড় শহরের দখল নিয়েছে ইউক্রেন। আর তা নিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেনেলস্কির বার্তা 'থামলে চলবে না'। দেশবাসর প্রতি রাতের দিকের এক বার্তায় জেলেনস্কি সদ্য বলেছেন, 'এতগুলো ধারাবাহিক জয়ের পর অনেকের কাছেই মনে হতে পারে যে, আমাদের আরাম দরকার', তবে তা না করে, পরবর্তী জয়ের জন্য তৈরি হওয়ার নির্দেশ দেন জেলেনস্কি।
জেলেনস্কি বলেন 'ইউক্রেনকে স্বাধীন করতে হবে।' এদিকে, ব্রিটেনের তরফে ইউক্রেনকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, রাশিয়া সম্ভবত ময়দানে হারের বদলা নিতে পারে। সেক্ষেত্রে নাগরিক সম্পর্কিত বিভিন্ন টার্গেটে তারা হামলা চালাতে পারে বলে বিশ্বাস করছে ব্রিটেন। অসকিল নদীর পূর্ব প্রান্তে রাশিয়ার বিধ্বংসী হামলা চলতে পারে বলেও আশঙ্কা রয়েছে। তবে তা সম্পূর্ণ দখলে রেখেছে ইউক্রেন বলে জানিয়েছে সেদেশ। এছাড়াও খারকিভ ও খেরোসানেও রুশ হামলা চরম আকার নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে, কিয়েভ দখল করে ফেলেছে ইউক্রেন। অন্যদিকে, রাশিয়ার অস্ত্রশক্তি বারবার আঘাত করছে ইউক্রেনের পূর্বপ্রান্তে। এদিকে, হুমকি দিতে ছাড়ছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। কলেজ সার্ভিস কমিশনের বড় সিদ্ধান্ত! 'সেট' পরীক্ষায় কাদের লাগবে না ফি?
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, যদি আরও বেশি চাপ তাঁর দেশের সেনার ওপর পড়তে শুরু করে,তাহলে ছেড়ে কথা বলবেন না তিনি। পাল্টা ফের ইউক্রেনের ওপর হামলা হতে থাকবে। উল্লেখ্য, এই যুদ্ধের ফলে ইউরোপের বুকে সবচেয়ে বড় নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে হামলা করা হয়। দুই দেশ একে অপরকে এই নিয়ে দোষারোপ করতে থাকলেও, মাঝখান থেকে ইউরোপের বিদ্যুৎসরবরাহ বিধ্বস্ত হয়। সেই বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইনকে ঠাণ্ডা করে রেখে ফের তাকে সচল করতেও উদ্যোগ নিচ্ছে ইউক্রেন।