বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Sedition Law: রাষ্ট্রদ্রোহ আইন নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র? জবাব দিতে সুপ্রিম কোর্টের কাছে চাওয়া হল সময়

Sedition Law: রাষ্ট্রদ্রোহ আইন নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র? জবাব দিতে সুপ্রিম কোর্টের কাছে চাওয়া হল সময়

রাষ্ট্রদোহ আইন নিয়ে জবাব দিতে সুপ্রিম কোর্টের কাছে সময় চাইল কেন্দ্র।  (HT_PRINT)

Sedition Law: মামলাকারীর অভিযোগ, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আধতে সংবিধানের ১৯(১)(এ), ১৪ এবং ২১ এই তিন অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। আবেদনকারীদের দাবি, ১২৪(এ) ধারাটি সম্পূর্ণ ভাবে খারিজ করা উচিত।

ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪(এ) ধারার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলাগুলির প্রেক্ষিতে কেন্দ্রকে আজকের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে আজ মামলার শুনানি শুরু হলে হলফনামা জমা দেওয়ার জন্য আরও সময় চায় কেন্দ্র। এরপর সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রকে নির্দেশ দেয় যাতে এই সপ্তাহ শেষের আগেই এই হলফনামা জমা দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। শীর্ষ আদালত জানায়, মে মাসের ৫ তারিখ এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

এর আগে গতবছর অবসরপ্রাপ্ত সেনা মেজর-জেনারেল এস জি ভোম্বাটকেরে এবং এডিটরস গিল্ড অফ ইন্ডিয়া পৃথক দুটি আবেদন দায়ের করে রাষ্ট্রদ্রো আইন প্রত্যাহারের আবেদন জানায়। ভারতের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা, বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি হিমা কোহলির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি চলছে। মামলাকারীর অভিযোগ, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আধতে সংবিধানের ১৯(১)(এ), ১৪ এবং ২১ এই তিন অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। আবেদনকারীদের দাবি, ১২৪(এ) ধারাটি সম্পূর্ণ ভাবে খারিজ করা উচিত।

মামলার শুনানিতে শীর্ষ আদালতের তরফেও কেন্দ্রকে বলা হয়, ‘ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪(এ) ধারা ঔপনিবেশিক জমানার। সেই সময় ব্রিটিশ বিরোধী আওয়াজকে দাবিয়ে দিতে এই আইন প্রয়োগ করা হত। মহাত্মা গান্ধী, বাল গঙ্গাধর তিলকদের মতো মানুষদের বিরুদ্ধে তা প্রয়োগ করা হত।’ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরও এই আইন প্রয়োজন রয়েছে?’

 

বন্ধ করুন