লেখা তো যাবেই, একইসঙ্গে স্যানিটাইজও করা যাবে। উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের বাজারে বিকোচ্ছে এরকমই ‘স্যানিটাইজার পেন’।
আরও পড়ুন : বন্ধ হল ব্রিটিশ আমলের রীতি, রেলের খরচ কমাতে পথ ফুরোল ‘ডাক হরকরা’র
লখনউয়ের মেডিশিল্ড হেলথকেয়ার নামে একটি সংস্থার দোকানে সেই পেন পাওয়া যাচ্ছে। সংস্থার তরফে ফারাজ হাসান বলেন, ‘আগে স্যানিটাইজার ব্যবহার করা হত না, এখন তা অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হয়ে উঠেছে। প্রত্যেকের চাহিদা আলাদা। ব্যবসায়ী হিসেবে আমাদের সকলের কাছে পৌঁছাতে হবে। তাই আমাদের বিভিন্ন স্যানিটাইজার রাখতে হয়। যেমন এই স্যানিটাইজার পেন, এটা পড়ুয়া এবং অফিসে কর্মরতদের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এটার সাহায্যে কেউ লিখতেও পারবেন, আবার স্যানিটাইজ করতে পারবেন।’
আরও পড়ুন : করোনা অ্যাক্টিভ কেসে দুই থেকে নবম স্থানে দিল্লি, প্রথম পাঁচের দোড়গোড়ায় বাংলা
একইসঙ্গে শুধুমাত্র স্যানিটাইজার আছে, সেরকম পেনও আছে। ফারাজ বলেন, ‘একটা পেন আছে, যেটা দিয়ে লেখা যায় না। কিন্তু সহজেই বহন করা যায়। সেটির কারিগরদের দাবি, তিন ঘণ্টা পর্যন্ত সেটি সুরক্ষিত রাখতে পারে।’
আরও পড়ুন : ‘ফাইনাল টার্মের পরীক্ষা বাতিল হোক’, আগামিকাল পড়ুয়াদের আবেদন শুনবে সুপ্রিম কোর্ট
শুধু তাই নয়, আরও অনেক রকমের স্যানিটাইজার আছে বলে জানান, ফারাজ। তিনি বলেন, '৫০ মিলিমিটার থেকে পাঁচ লিটার পর্যন্ত স্যানিটাইজার পাওয়া যায়। জেল হিসেবেও পাওয়া যায়। সংস্থাগুলি বিভিন্ন স্যানিটাইজার তৈরি করেছে। যেমন নোটের জন্য স্যানিটাইজার আছে।'