শীতকালে সর্দি-কাশি বা ভাইরাল রোগের আশঙ্কাও বেড়ে য...
more
শীতকালে সর্দি-কাশি বা ভাইরাল রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। এ সময় এমন অনেক খাবারই আছে, যা খাওয়া উচিত। আবার এমন অনেক খাদ্যবস্তু আছে, যা শীতকালে এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। এমন ধরনের খাবার ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ শক্তি দুর্বল করে দেয়।
1/7শীতকালে ঠান্ডা পানীয় বা খাবার খাওয়া উচিত নয়। ঠান্ডা পানীয় যেমন- সফ্ট ড্রিঙ্ক অধিক পরিমাণে পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন দেখা দিতে পারে। এর ফলে সর্দি-কাশির সমস্যা দেখা দেয়। আবার শীতের সময় আইসক্রিম খাওয়াও বন্ধ রাখাই শ্রেয়। কারণ এর ফলেও সর্দি-কাশির ভয় থেকে যায়। ঠান্ডা খাবার খেলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। তাই ক্লান্তি ও আলস্য দেখা দিতে পারে।
2/7মিষ্টি অনেকেই পছন্দ করেন। তবে শীতকালে যতটা সম্ভব মিষ্টি খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কেক, পেস্ট্রি, ফলের রস বা এমন যে কোনও জিনিস যাতে চিনির পরিমাণ বেশি, তা না খাওয়াই ভালো। কারণ অধিক মিষ্টি খাবার খেলে শরীরে ইনফ্লেশনের সমস্যা বেড়ে যায় ও এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তিও দুর্বল হয়। শরীরে ফোলা ভাব দেখা দেয়। এমনকী ওজন বৃদ্ধিও হতে পারে।
3/7শীতে তেলে ভাজা জিনিস খাওয়ার ইচ্ছা বেড়ে যায়। কিন্তু ভাজা বা অধিক মশলাদার খাবার খেলে ওজন বাড়তে পারে, এমনকি হৃদরোগের সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়। তেলেভাজায় ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হওয়ায় ইনফ্লেশনের পাশাপাশি মিউকাসের পরিমাণও বাড়তে পারে। উল্লেখ্য, ইনফ্লেশন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়।
4/7শীতকালে ঠান্ডা দুধ ও দই বা দুগ্ধজাত খাদ্যদ্রব্য এড়িয়ে যান। কারণ এতে কফের সমস্যা বেড়ে যায়। দুধ ক্যালশিয়ামের উল্লেখযোগ্য উৎস। তাই দুধ পান করতে হলে, সামান্য উষ্ণ দুধে হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে পান করতে পারেন।
5/7সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, কপার, কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস, প্রোটিন, ক্যালশিয়াম ও আয়রন থাকে। এগুলি হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে। কিন্তু শীতকালে কখনও কাঁচা সবজি খাওয়া উচিত নয়।
6/7রেড মিট প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। প্রোটিন মেটাবলিজম বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তবে অধিক পরিমাণে প্রোটিনের উপস্থিতিতে গলায় মিউকাস বৃদ্ধির সম্ভাবনা থেকে যায়। এ কারণে রেড মিট, প্রোসেসড মিট, হাই ফ্যাট মিট কম খাওয়া উচিত। এর পরিবর্তে কম তৈলাক্ত মাছ বা পোলট্রিজাত সামগ্রী খেতে পারেন।
7/7ঠান্ডায় চা, কফি জাতীয় পানীয়ও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এগুলিতে অধিক মাত্রায় ফ্যাট ও ক্যাফিন থাকে। শীতকালে চা, কফি বেশি পান করলে শরীর ডিহাইড্রেশনের শিকার হতে পারে। এর ফলে কফ বাড়তে পারে। তাই ঈষদুষ্ণ জল বা হার্বাল চা পান করা অধিক উপযুক্ত।
অন্য গ্যালারিগুলি
No Network
Server Issue
Internet Not Available
Wait for it…
Log in to our website to save your bookmarks. It'll just take a moment.