এ বছর বর্ষা যেতে একটু বেশি সময় লেগেছে। আর তার ফলে খড় পোড়ানোর মরসুম আসতেও আরও দেরি হয়েছে। সেই কারণে শীতের কুয়াশাও বেশি। ধোঁয়ার সঙ্গে মিশে তা ধোঁয়াশার সৃষ্টি করছে।
1/5প্রতি বছরের ঘটনা। ফলন তুলে নেওয়ার পরে খেতে অবশিষ্ট খড়ের গাদা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। আর সেই ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকায়। সেই ছবিই ধরা পড়ল নাসার উপগ্রহ চিত্রে। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (NASA)
2/5হরিয়ানা এবং পঞ্জাবের বেশ কয়েকটি খেতে ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে সেই কাজ। নাসার উপগ্রহ চিত্রে তার প্রভাব দেখা গিয়েছে। ছবিতে কোথায় কোথায় আগুন জ্বালানো হচ্ছে, সেটাও লাল রঙে চিহ্নিত করা হয়েছে। ছবি : নাসা (NASA)
3/5পঞ্জাব বার্ষিক ২০ মিলিয়ন টন ধানের খড় উৎপন্ন করে। ক্ষেতে পরবর্তী মরসুমের ফসলের জন্য মাঠ পরিষ্কার করতে খড়ে আগুন ধরিয়ে দেন কৃষকরা। প্রতি বছর অক্টোবর-নভেম্বরে খড় জ্বালানো হয়। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (NASA)
4/5এই ধোঁয়াই বায়ু প্রবাহের সঙ্গে উড়ে যায় দূর-দূরান্তে। ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয় জনবসতিপূর্ণ শহর ও নগর এলাকায়। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (NASA)
5/5দিনের বেলাই বিকেলের মতো অন্ধকার হয়ে আসে। এছাড়া শ্বাসকষ্ট, কাশি, চোখ জ্বালার মতো সমস্যার সম্মুখীন হন উত্তর ভারতের বিভিন্ন স্থানের বাসিন্দারা। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (NASA)