5th Pay Commission DA Arrear: বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) মামলায় কী হবে? আপাতত সেই মামলার রায়ের অপেক্ষায় আছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তারইমধ্যে ডিএ নিয়ে বড় মন্তব্য করলেন ইউনিটি ফোরামের আহ্বায়ক। কী বললেন তিনি, তা দেখে নিন -
1/5আগামী ১৫ মার্চ সুপ্রিম কোর্টে মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) মামলার শুনানির শুনানি হবে। সেদিন রাজ্য সরকারের দায়ের করা স্পেশাল লিভ পিটিশনের (এসএলপি) চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হতে পারে। তারইমধ্যে ইউনিটি ফোরামের আহ্বায়ক দেবপ্রসাদ হালদার বললেন, দু'মাস পরেই রাজ্য ‘সরকার বুঝতে পারবে ডিএ চুরির কী জ্বালা।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
2/5রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন ইউনিটি ফোরামের আহ্বায়ক বলেন, 'আর মাত্র দু'মাসের অপেক্ষা। তারপর সরকার বুঝতে পারবে ডিএ চুরির কী জ্বালা।' তিনি আরও বলেন, ‘ডিএ মামলাকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে সুপ্রিম কোর্ট থেকে জয় ছিনিয়ে আনতে হবে। সমস্ত বিভেদ ভুলতে হবে। কর্মচারীদের জয় নিশ্চিত।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
3/5তারইমধ্যে ডিএ নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির জেনাডিহি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান 'দিদির দূত' তথা তৃণমূল নেতানেত্রীরা। ছিলেন তৃণমূল সাংসদ মালা রায়ও। সেখানে প্রধান শিক্ষক সাক্ষীগোপাল মণ্ডল জানতে চান, কবে বকেয়া ডিএ দেবে সরকার? সেই প্রশ্ন শুনেই 'দিদির দূত'-রা চটে যান বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান শিক্ষক। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/5গঙ্গাজলঘাটির জেনাডিহি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দাবি, বকেয়া ডিএয়ের দাবি নিয়ে প্রশ্ন করার পরই তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন ‘দিদির দূত’-রা। শুধু তাই নয়, একটি অব্যবহৃত ফিল্টার পড়ে থাকতে দেখে চোটপাট শুরু করেন গঙ্গাজলঘাটি ২ সাংগঠনিক ব্লকের তৃণমূল সভাপতি নিমাই মাজি। অবর স্কুল অফিসে ফোন করে নিমাই বলেন, 'আপনি অবিলম্বে শো-কজ করুন। আমি যেন দেখতে পাই।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
5/5সেই ঘটনার পর শুক্রবার প্রাথমিক শিক্ষক দাবি করেছেন, তাঁকে দুর্নীতির অভিযোগে শো-কজ করেছে প্রশাসন। যে ঘটনা নিয়ে তুমুল ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তাঁদের বক্তব্য, ‘এই ঘটনার প্রতিবাদ করে আমাদের সকলের ওই প্রধান শিক্ষকের পাশে দাঁড়ানো উচিত। শাসকের বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর ধিক্কার উঠুক সর্বত্র।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)