সুপ্রিম কোর্টে জমা করা রাজ্যের হলফনামায় কপালে... more
সুপ্রিম কোর্টে জমা করা রাজ্যের হলফনামায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে লক্ষাধিক সরকারি কর্মীর। প্রসঙ্গত, হলফনামা অনুযায়ী, আনুমানিক ৩,১৯,৭৫৯ জন সরকারি কর্মীকে কেন্দ্রীয় সরকারি হারে মহার্ঘ ভাতা দেওয়া নিয়ে মামলা চলছে। অর্থাৎ, শিক্ষক, রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগম, পুরসভার কর্মীদের ডিএ মামলায় অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলা হয়নি।
1/5এই আবহে সরকার পোষিত ও অনুমোদিত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগম, পুরসভার কর্মীদের মধ্যে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে আদালতের নির্দেশে সরকারি কর্মীদের যদি রাজ্য বকেয়া ডিএ দিতে বাধ্যও হয়, সেখানে তাদের পকেটে টাকা ঢুকবে না। নতুন করে আইনি লড়াইতে নামতে হতে হবে তাঁদের।
2/5বর্তমানে রাজ্যে প্রাথমিক ও হাইস্কুল মিলিয়ে শুধু শিক্ষক সংখ্যাই চার লক্ষের কিছু বেশি। কর্মরত ও পেনশনার মিলিয়ে বর্তমানে মহার্ঘ ভাতা প্রাপকের সংখ্যা প্রায় দশ লক্ষ। এই আবহে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার মামলার অংশ হিসেবেই ১০ লক্ষ শিক্ষককে গণ্য করছে না সরকার।
3/5এই আবহে বাম শিক্ষক সংগঠন নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির অভিযোগ, শিক্ষকদের অধিকার খর্ব করতে চাইছে রাজ্য সরকার। এদিকে বিজেপি প্রভাবিত রাজ্য কর্মচারী পরিষদের বক্তব্য, রাজ্য সরকার নানা কূটকৌশলে জল ঘোলা করতে চাইছে। এটা চক্রান্তমূলক পদক্ষেপ।
4/5এদিকে আগামী ২ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানি হতে চলেছে। প্রাথমিকভাবে সোমবার (২৮ নভেম্বর) ডিএ মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। তবে ২৪ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, ২ ডিসেম্বর ডিএ মামলার শুনানি হবে।
5/5হাইকোর্টে আদালত অবমাননার মামলার খাঁড়া ঝুলছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো বকেয়া ডিএ মিটিয়ে না দেওয়ায় নবান্নের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের তিনটি সংগঠন। সেই মামলায় হলফনামা পেশ করেছে নবান্ন। ৯ নভেম্বর হাইকোর্টে মামলাটি উঠতে ৩০ নভেম্বর সেই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।