কোনওরকম 'ক্ষতি' হল না ডিএ আন্দোলনকারীদের, হাইকোর্টে মিলল ‘কাঙ্খিত’ ফল। যাঁরা আপাতত ষষ্ঠ বেতন কমিশনের (6th Pay Commission DA) আওতায় ছয় শতাংশ হারে ডিএ পান। হাইকোর্টের কী তাঁরা কী স্বস্তি রেলেন, তা দেখে নিন -
1/5কলকাতা হাইকোর্টে স্বস্তি পেলেন আটজন মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) আন্দোলনকারী। তাঁদের আগাম জামিন মঞ্জুর করল কলকাতা হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, আটজন ডিএ আন্দোলনকারীকে তদন্তে যাবতীয় সহযোগিতা করতে হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
2/5আর্থিক তছরুপের অভিযোগে আটজন ডিএ আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। দেবপ্রসাদ হালদারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ময়দান থানায় দায়ের হয় সেই এফআইআর। সেই এফআইআরের প্রেক্ষিতে আগাম জামিনের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টে দ্বারস্থ হন আট ডিএ আন্দোলনকারী। তাঁদের আগাম জামিনের আর্জি মঞ্জুর করেছে হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
3/5হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, ওই আট মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) আন্দোলনকারীকে তদন্তে সবরকমের সহযোগিতা করতে হবে। রাজ্য সরকারি কর্মচারী হওয়ায় তাঁদের উপর আর কোনওরকম শর্ত আরোপ করেনি হাইকোর্টের বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
4/5কী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল? দেবপ্রসাদ দাবি করেন, ডিএ আন্দোলনের সময় আন্দোলনকাররা দু'কোটি টাকা লোপট করেছেন। যদিও পালটা সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে একটি অডিট রিপোর্ট পেশ করে দাবি করা হয় যে চাঁদা বাবদ মোট এক কোটি ৩৪ লাখ টাকা উঠেছে। যা কিছু করা হয়েছে, তা হিসাবের মধ্যেই বয়েছে। কোনওরকম কারচুপি বা আর্থিক নয়ছয়ের প্রশ্নই ওঠে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
5/5উল্লেখ্য, বকেয়া মহার্ঘ ভাতা এবং কেন্দ্রীয় হারে ডিএয়ের দাবিতে চলতি বছরের গোড়া থেকেই শহিদ মিনারে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আন্দোলন চলছে। হয়েছে কর্মবিরতি, প্রশাসনিক ধর্মঘট। সেই আন্দোলন ১০০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। তারইমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক নয়ছয়ের অভিযোগ তোলা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)