6th Pay Commission DA: আপাতত সুপ্রিম কোর্টে মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডি) মামলা চলছে। আগামী ৫ ডিসেম্বর (সোমবার) বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী এবং বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ের বেঞ্চে উঠবে। সেই মামলার আগে এই বিষয়টি দেখে নিন -
1/5 'আর্থিক সংকট-সহ অন্য কোনও অজুহাতে DA প্রদানে অস্বীকার করতে পারবে না রাজ্য' - চলতি বছরের ২০ মে কলকাতা হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল, সেই রায়ের ভিত্তিতেই ডিএ মামলায় আশায় বুক বাঁধছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তাঁদের আশা, বকেয়া ডিএ নিয়ে 'আর্থিক বিপর্যয়' নিয়ে রাজ্য সরকার যে যুক্তি দেখিয়েছে, তা ধোপে টিকবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
2/5 গত ২০ মে'র রায়ে কী বলেছিল হাইকোর্ট? ডিএ মামলার রায়ে ১৩ নম্বর অনুচ্ছেদে কলকাতা হাইকোর্ট বলেছিল, 'যে মুহূর্তে ভারতীয় সংবিধানের ৩০৯ ধারার আওতায় নিয়ম তৈরি করে বেতন কমিশনের সুপারিশ গ্রহণ করে নিয়েছে সরকার, তখন আর্থিক সংকট-সহ অন্য কোনও অজুহাতে সরকার আর পিছিয়ে যেতে পারবে না এবং ডিএ প্রদান করতে অস্বীকার করতে পারবে না।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
3/5 নভেম্বরের গোড়াতেই হাইকোর্টে হলফনামা পেশ করে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে গেলে রাজ্য সরকারের উপর আর্থিক বিপর্যয নেমে আসতে পারে। পরবর্তীতে সুপ্রিম কোর্টেও একই যুক্তি দেখান রাজ্য সরকারের আইনজীবী। তিনি জানিয়েছিলেন, এই বিষয়টির ফলে বড়সড় আর্থিক প্রভাব থাকবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
5/5 কলকাতা হাইকোর্টে ডিএ মামলার কী অবস্থা? বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে ডিএ সংক্রান্ত আদালত অবমাননার শুনানি হয়েছে। আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী ৭ ডিসেম্বর সেই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। ২০ মে'তে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিল, তা মেনে রাজ্য সরকার ডিএ মিটিয়ে না দেওয়ায় আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছে তিনটি রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)