6th Pay Commission: আপাতত বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স (DA) বা মহার্ঘ ভাতার অপেক্ষায় আছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তারইমধ্যে ১২ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার? বিষয়টি জেনে নিন। সেইসঙ্গে বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএয়ের কী অবস্থা, তা জেনে নিন -
1/9কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো কবে বকেয়া ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ পাবেন, সেজন্য হাপিত্যেশ করে বসে আছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তারইমধ্যে একটি বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে। তা নিয়ে একটি মহলের বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
2/9অর্থ দফতরের নাম করে জারি ওই বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, ১ জুলাই থেকে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ১২ শতাংশ ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা পাবেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/9যদিও সেই বিজ্ঞপ্তি সম্পূর্ণ ভুয়ো বলে জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠন। কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্টস এমপ্লয়িজের এক প্রতিনিধি জানিয়েছে, সম্পূর্ণ ভুয়ো বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়েছে। পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া ডিএ আগে মেটাতে হবে রাজ্য সরকারকে। অর্থ দফতরের তরফেও সেরকম কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী)
4/9আপাতত রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা অধীর আগ্রহে বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএয়ের অপেক্ষা করছেন। ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়ার সময়সীমার দু'মাস অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে। হাতে এক মাসও পড়ে নেই। (ছবিটি প্রতীকী)
5/9গত ২০ মে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। তবে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স (ডিএ) বা মহার্ঘ ভাতা মিটিয়ে দেওয়া নিয়ে নবান্নের তরফে কোনও উচ্চবাচ্য করা হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
6/9সূত্রের খবর, রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ মেটাতে প্রায় ২৩,০০০ কোটি টাকা লাগবে। সেই পরিস্থিতিতে গত ১৬ জুলাই রাজ্য সরকারের সব দফতরের আর্থিক উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে অর্থ দফতর। যে বৈঠক থেকে ইতিবাচক কোনও ফলের আশায় ছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। তবে এখনও সেরকম কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
7/9কত ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে রাজ্য সরকারকে? কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্টস এমপ্লয়িজের দাবি, ২০০৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১৬ সালের ১ জুলাই পর্যন্ত নিয়ম মোতাবেক ডিএ পাননি রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। সেই বকেয়া ডিএ যাতে রাজ্য সরকার মিটিয়ে দেয়, সেই নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)