মহার্ঘ ভাতার (ডিএ) দাবিতে আজ কলকাতায় মহামিছিল করলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। যাঁরা আপাতত মাত্র ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ডিএ পান। তারইমধ্যে তাঁদের দিকে আক্রমণ ধেয়ে এল। কটাক্ষ করল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল।
1/5মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) আন্দোলনকারীদের মহামিছিলের সাক্ষী থাকল পশ্চিমবঙ্গ। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাড়া দিয়ে সেই মিছিল হয়। তারইমধ্যে ডিএ আন্দোলনকারীদের খোঁচা দিলেন রাজ্যের শাসক দলের নেতা তৃণমূল রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন। তাঁর দাবি, কোনও কাজ না করেই করোনাভাইরাসের সময় বেতন পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
2/5শনিবার বাংলা সংবাদমাধ্যম টিভি লাইন বাংলায় তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, ‘কোভিডের সময় নরেন্দ্র মোদী বলে দিচ্ছেন যে ১৮ মাসের ডিএ দেওয়া দেব না। অথচ সেই কোভিডের সময় কাজ না করেও এখানের সরকারি কর্মচারী পয়লা তারিখে মাইনে পেয়ে গিয়েছে।’ (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
3/5বকেয়া মহার্ঘ ভাতা প্রদান এবং কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ ভাতা প্রদানের দাবিতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা যে আন্দোলন চালাচ্ছেন, আজ তা ১০০ দিন পূর্ণ করল। সেদিনই মহামিছিল করেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। কলকাতা হাইকোর্টের থেকে অনুমতি পেয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের পাড়ার সামনে দিয়ে সেই মিছিল যায়। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)
4/5আপাতত পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ছয় শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পান। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় তাঁরা ডিএ পেয়ে থাকেন। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ৪২ শতাংশ হারে ডিএ পান। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের দাবি, কেন্দ্রের মতো তাঁদেরও সর্বভারতীয় মূল্যসূচক অনুযায়ী ডিএ দিতে হবে। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
5/5উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সময় ১৮ মাসের ডিএ স্থগিত করে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার (২০২০ সালের জানুয়ারি, ২০২০ সালের জুলাই এবং ২০২১ সালের জানুয়ারি)। তারপর ২০২১ সালের জুলাইয়ে ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিল। একলপ্তে ১১ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হলেও করোনাভাইরাস কালের ‘এরিয়ার’ দেওয়া হয়নি। (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক)