Adani's bonds hit after FPO withdrawal: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টের শনির দশা কাটছে না আদানি গ্রুপের। শেয়ার বাজারে ধাক্কা তো ছিল। আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও প্রত্যাহারের পর এবার আদানি গ্রুপের বন্ডও ধাক্কা খেল।
1/6আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও প্রত্যাহারের পরই চাপের মুখে পড়ল আদানি গ্রুপের বন্ড। বিশ্ব বাজারে সবথেকে বেশি ধাক্কা খেয়েছে আদানি গ্রিন এনার্জি এবং আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনের বন্ড। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/6পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের ‘সেকেন্ডারি মার্কেট’-এ (যেখানে লগ্নিকারীদের মধ্যে কোনও সংস্থার শেয়ার কেনাবেচা হয়) আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনের বন্ড সর্বাধিক ৩.৩৭৫ শতাংশ পড়েছে। যে বন্ড ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বন্ড উত্তীর্ণ হবে। বুধবারের সেশনে সবথেকে বড় পতনের মুখে পড়েছে ওই বন্ড। সেইসঙ্গে আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোনের আরও চারটি বন্ড চাপের মুখে পড়েছে। কারণ সেগুলি ৬৯ সেন্ট বা তারও নীচে নেমে গিয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/6‘হিন্দুস্তান টাইমস’ গ্রুপের ‘লাইভ মিন্ট’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের ‘সেকেন্ডারি মার্কেট’-এ একই হাল হয়েছে আদানি গ্রিন এনার্জির বন্ডের। বুধবার ১২ সেন্ট পতনের মুখে পড়েছে। যে বন্ড ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তীর্ণ হওয়ার কথা আছে। আদানি গ্রিন এনার্জির মাত্র একটি বন্ডই প্রবল চাপের মুখে পড়েনি। তবে সেটিও জোরদার ধাক্কা খেয়েছে। কমে গিয়েছে নয় সেন্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/6কেন এই পরিস্থিতি হয়েছে? বুধবার রাতের দিকে আচমকা ফলো-অন পাবলিক (এফপিও) প্রত্যাহার করে নিয়েছে আদানি এন্টারপ্রাইজ। যে সংস্থার ৪.৫৫ কোটির অফারের মধ্যে ৪.৬২ কোটি শেয়ারের জন্য জন্য আবেদন জমা পড়েছিল। বিনিয়োগকারীদের পুরো টাকা ফিরিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/6আদানি এন্টারপ্রাইজের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি বলেছেন, ‘এই অভূতপূর্ব পরিস্থিতির জেরে সংস্থার বোর্ড মনে করছে যে এফপিও জারি রাখা নৈতিকভাবে ঠিক হবে না। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কোনও সম্ভাব্য আর্থিক ক্ষতি থেকে তাঁদের রক্ষা করতে বোর্ড সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এফপিও তুলে নেওয়া হবে।’ (ফাইল ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)
6/6শেয়ার বাজারে কেন এরকম চাপের মুখে আদানি গ্রুপ? শেয়ার বাজারে আদানি গ্রুপের শনির দশা লেগেছে মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের একটি রিপোর্টেই। ওই রিপোর্টে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণা এবং কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়। সেই অভিযোগ অস্বীকার করলেও শেয়ার বাজারে ধসে গিয়েছে আদানি গ্রুপ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)