রবিবার সন্ধ্যায় অজিত ডোভাল অস্ত্রেই বাজিমাত হয়েছে। সোমবার পিছিয়ে গিয়েছে চিনা সেনা। তবে চারটি সংঘাতের পয়েন্টের মধ্যে ফিঙ্গার ফোর এলাকায় কিছুটা ঢিমেতালে সেনা সরাচ্ছে চিন।
1/8ভারত ও চিনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও বাড়ানোর জন্য সীমান্তে শান্তি ও সৌহার্দ্য বজায় রাখার বিষয়ে একমত হয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ভোভাল এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। পাশাপাশি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর দ্রুত সেনা সরানোর প্রক্রিয়া শেষ করার বিষয়েও সহমত পোষণ করেছেন দু'জন। এমনটাই জানিয়েছেন আধিকারিকরা। (ফাইল ছবি, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
2/8ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়, কঠোরভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা মেনে চলার বিষয়ে জোর দিয়েছেন ডোভাল এবং ওয়াং। পাশাপাশি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার স্বাভাবিক অবস্থা পালটানোর একতরফা পদক্ষেপ না করার বিষয়েও বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। (ছবি সৌজন্য এপি)
3/8বিদেশি মুদ্রা আইনের আওতায় কারচুপির অভিযোগে যে নোটিশ পাঠানো হয়, তাতে সবথেকে বেশি মূল্যের কারচুপির ঘটনা এটি। (ফাইল ছবি, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
4/8সীমান্তের উত্তেজনা প্রশমনে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর চুশুলে কোর কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের (গত ৩০ জুন) ছ'দিন পর গুরুত্বপূর্ণ ঐক্যমতে পৌঁছাল দু'দেশ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
5/8সোমবার চিনের তরফে জানানো হয়, দু'দেশের সেনার মধ্যে 'অগ্রগতি' হয়েছে এবং আগের দুটি বৈঠকে যে ঐক্যমতে পৌঁছানো গিয়েছে, তার প্রণয়নের জন্য সচেষ্ট থাকবে দু'দেশই। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)
6/8গালওয়ান উপত্যকা থেকে সরে যেতে রাজি হয়েছে চিন। বিষয়টির সঙ্গে অবহিত আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সংঘাতের এলাকা থেকে খুব সম্ভবত এক থেকে দেড় কিলোমিটার পিছিয়ে গিয়েছে চিনা সেনা। এক আধিকারিক বলেন, 'কোর কমান্ডার বৈঠকের নির্ধারিত শর্তের ভিত্তিতে চিন সেনা সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্যাট্রোলিং পয়েন্ট ১৪-এ চিনা সেনাকে তাঁবু এবং কাঠামো সরাতে দেখা গিয়েছে।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)
7/8ভারতীয় সেনার এক কমান্ডার জানিয়েছেন, অন্যান্য এলাকার তুলনায় সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ফিঙ্গার ফোর এলাকায় ঢিমেতালে সেনা সরাচ্ছে চিন। তিনি বলেন, ‘চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার আগে প্যাংগং সো'তে (চিনা সেনার) চলাচলের উপর আমাদের নজর রাখতে হবে।' একইসঙ্গে তিনি জানান, সেনার অবস্থানের নিরিখে গালওয়ান, গোগরা এবং হটস্প্রিংয়ে অসুবিধাজনক অবস্থায় আছে চিন। একমাত্র প্যাংগং সো'তে চিনা সেনার অবস্থান ভালো ছিল। কারণ ইতিমধ্যে ফিঙ্গার ফোর পর্যন্ত একটি রাস্তা বানিয়ে ফেলেছে বেজিং। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
8/8আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দু'দেশই পর্যায়ক্রমিকভাবে সেনা সরানোর প্রক্রিয়া চালানোর সম্ভাবনাই বেশি। প্রতিটি সংঘাতের এলাকায় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন সেনা কমান্ডাররা। তবে ভিতরের এলাকাগুলিতে (ডেপথ এরিয়া) সৈন্য সমাবেশ থাকবে। ভারতীয় আধিকারিকদের বক্তব্য, সংঘাতের জায়গাগুলি বিবাদ পুরোপুরি না মিটে যাওয়া পর্যন্ত দু'দেশই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভিতরের এলাকাগুলিতে সৈন্য সমাবেশ রেখে দেবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)