অ্যাসেজে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করতে পারবে না অস্ট্রেলিয়া। সিডনিতে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ বাঁচিয়ে ফেলল ইংল্যান্ড। আপাতত অ্যাশেজে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া।
1/9ভারতের 'ধাক্কা' মনে করিয়ে দিল ইংল্যান্ড, এবার সিডনিতে ১ উইকেটে জয় এল না অজিদের। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেট)
2/9এবারও সিডনিতে কাটল না অস্ট্রেলিয়ার ফাঁড়া। গত বছর ভারতের পর সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার নিশ্চিত জয় রুখে দিল ইংল্যান্ড। রবিবার ইংল্যান্ডের আর এক উইকেট নিতে পারলেই অ্যাসেজে ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে যেত অস্ট্রেলিয়া। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
3/9রবিবার সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ‘নিউ ইয়ার’ টেস্ট জয়ের সুবর্ণ সুযোগ ছিল। শুরুটাও সেভাবে করেছিলেন অজিরা। ইংরেজ ওপেনার হাসিব হামিদকে আউট করেন স্কট বোলান্ড। ব্যর্থ হন ইংল্যান্ডের সবথেকে ভরসাযোগ্য ব্যাটার জো রুট। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
4/9তারইমধ্যে জ্যাক ক্রলি (৭৭ রান) এবং বেন স্টোকস (৬০ রান) কিছুটা লড়াই করেন। কিন্তু লম্বা ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন তাঁরা। ফলে ম্যাচে বারবার ফিরে আসছিল অস্ট্রেলিয়া। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @englandcricket)
5/9তারইমধ্যে ভালো খেলছিলেন জনি বেয়ারস্টোও। কিন্তু ২০০ রান টপকানোর কিছুটা পরেই সাত উইকেট পড়ে যায় ইংল্যান্ডের। সেই পরিস্থিতিতে ইংল্যান্ডের ভরসা ছিলেন বেয়ারস্টো। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @englandcricket)
6/9বেয়ারস্টো আউট হতেই ম্যাচের পাল্লা অস্ট্রেলিয়ার দিকে ভারী হয়ে যায়। বেয়ারস্টো (৪১ রান) যখন আউট হন, তখনও ১০ ওভারের বেশি বাকি ছিল। সেই সময় অজিদের জন্য হিসাবটা স্পষ্ট ছিল - দুই উইকেট প্রয়োজন ছিল প্যাট কামিন্সদের। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
7/9কিন্তু অজিদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান জ্যাক লিচ এবং স্টুয়ার্ট ব্রড। কিছুতেই সেই জুটি ভাঙতেই পারছিলেন না অজিরা। দু'জনে নবম উইকেটে ৩৩ রান যোগ করেন। শেষপর্যন্ত ১০০ তম ওভারের শেষ বলে লিচকে আউট করেন স্টিভ স্মিথ। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
8/9সেই উইকেটের ফলে দু'ওভারে এক উইকেট দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। ক্রিজে ছিলেন জেমস অ্যান্ডারসন এবং ব্রড। শেষ ছ'টা বল সামলাতে হয় অ্যান্ডারসনকে। যিনি সেই বল সামলে দেন। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
9/9আপাতত অ্যাসেজে ৩-০ ব্যবদানে এগিয়ে আছে অস্ট্রেলিয়া। তবে প্রথম তিন ম্যাচে উড়ে যাওয়ার পর সিডনিতে ড্র করে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে ইংল্যান্ড। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)